Tubuh kedua, tubuh terkena penyakit menular seksual adalah penyakit-penyakit yang mematikan
যৌন সংক্রামক রোগ হলো অন্যের শরীরের স্পর্শে নিজের দেহে মারাত্নক ধরনের জীবাণুর আক্রমণ। বহু ক্ষেত্রে যৌন সংক্রামক রোগের সঠিক কোনো চিহ্ন এবং উপসর্গ থাকে না। একজন পুরুষ অথবা একজন নারী কাজেই বুঝতে পারে না তারা আদৌ যৌন সংক্রামক কোনো রোগে আক্রান্ত কিনা। একটি দেশে বা সমাজে যৌন রোগে আক্রান্ত রোগিদের প্রকৃত সংখ্যা কত তা কখনো সঠিকভাবে নির্ণয় করা যায় না। আমাদের দেশে অধিকাংশ নারী যৌন নানা সমস্যায় ভুগে থাকে তবে যৌন রোগে নয় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে যে সব নারী পতিতাবৃত্তির সাথে জড়িত তাদের যৌন সংক্রামক রোগের সম্ভবনা থাকে শতকরা ৯৯ ভাগ। ধারণা করা হয় প্রতি বছর গড়ে ৫০ মিলিয়ন রোগী নতুন করে সিফিলিসে এবং ২৫০ মিলিয়ন রোগী গনোরিয়ায় আক্রন্ত হয়। বৃটেনে প্রতি বছর ০.৫ মিলিয়ন নতুন যৌন রোগী শনাক্ত করা হয়। সেখানে আগের তুলনায় গনোরিয়া এবং সিফিলিসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা শতকরা ৬ ভাগ বেড়ে গেছে উন্নত দেশগুলোতে স্যালামাইডিয়া নামের এক প্রকার জীবাণু ঘটিত যৌন রোগীর সংখ্যা আশস্কাজনকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ইংল্যান্ডে নতুন সনাক্ত যৌন রোগীদের শতকরা ৪০ জন এই স্যালামাইডিয়া আক্রান্ত। পেনিসিলিনসহ অন্যান্য এন্টিবায়োটিক আবিস্কৃত হবার পর এই রোগের জটিলতা কমে গেছে। কিন্তু অযৌক্তিকভাবে এন্টিবায়োটিক ব্যবহারের জন্য রেজিস্ট্যান্ট জীবাণুর সংখ্যাও বেড়ে গেছে। শুধু তাই নয় পেনিসিলিনের চেয়েও অধিক শক্তিশালী এন্টিবায়োটিক অনেক সময় এই রোগগুলোর জন্য কাজ করে না জীবাণুগুলো ।