امام زمان (ع)

ইমাম খোমেনি (আ।) এর উত্থানে

মাহাদিজম ও ওহি প্রকাশের ক্ষেত্রে একটি বিস্তৃত ও বিস্তৃত প্রোগ্রাম যার মধ্যে ইমাম জামানের জীবনী এবং ওহি ও লক্ষণ নিয়ে আলোচনা রয়েছে।

এটা ... এবং

মোহাম্মদ ইবনে হাসান আসসারি হিজযুত ইবনে আল হিক্সন (আরবীতে: ؛؛ ؛؛؛؛ ۲۵۵;

শিয়াগণের বিশ্বাস অনুসারে দ্বাদশ ইমাম, দ্বাদশ ও শেষ ইমাম এবং বিশিষ্ট মাহদী

হয়। তিনি একাদশ শিয়া ইমাম হাসান ইবনে আলী আসকারীর পুত্র এবং তাঁর নবী মোহাম্মদ এবং তাঁর উপনাম আবু আল-কাসিম

হয়। তৎকালীন বিখ্যাত ইমামগণ ইমাম জামান, ইমাম আলী, ইমাম আলী এবং প্রতিশ্রুতিবদ্ধ একজন

তিনি। দ্বাদশ ইমামের বর্তমান শিয়া বিশ্বাসে হোজত ইবনে হাসান সামেরিয়াতে or বা AH হিজরিতে শাবানের মাঝখানে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।

পিতার মৃত্যুর পরে তিনি পাঁচ বছর বয়সে ইমামতে এসেছিলেন। হাসান আসকারীর মৃত্যুর পরে মেহেদী কেবল চারজনের মধ্য দিয়েই ছিলেন

রাষ্ট্রদূত বা ডেপুটি শিয়াদের সাথে যোগাযোগ করবেন। অবশ্যই, historicalতিহাসিক অধ্যয়নগুলি দেখায় যে শুরু থেকেই আইনজীবীদের সংখ্যা সীমাবদ্ধ

এঁদের মধ্যে চারজনই ছিল না, এবং চতুর্থ ও পঞ্চম শতকে হিজরীতে শেখ তুসি ও শিয়া পণ্ডিতদের মতো শিয়া আলেমদের শব্দটি ছিল না।

ছোটখাট অনুপস্থিতি ব্যাখ্যা করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। সত্তর বছর পরে - তথাকথিত অনুপস্থিতি - এবং আলীর মৃত্যুর সাথে

দ্বাদশ শিয়া ইমামের চতুর্থ উপ-বিন বিন মুহাম্মদ সামারি শিয়াদের দ্বারা আরও একবার অবাক হয়ে গেলেন। তারা শেষ পর্যন্ত শতাব্দীতে ছিল

পঞ্চম, তারা ইমামের অনুপস্থিতির শিয়া শব্দের মধ্যে যৌক্তিক ব্যাখ্যা পেয়েছিল।

তারা সরাসরি সম্পর্কিত নয় এবং তারা এই সময়টিকে কোব্রার তথাকথিত অনুপস্থিতি বলে। তার অনুপস্থিতি শেষ হওয়ার পরে তিনি ছিলেন

মাহদীর উপাধি উঠবে এবং তিনিই হবেন যিনি আবার ন্যায় ও ন্যায়বিচার জিতবেন।