খাদীজাতুল কোবরা (রা.) জীবনী সম্পর্কে
উম্মুল মুমিনীন খাদীজাতুল কুবরা (রাঃ)-এর সংক্ষিপ্ত জীবনী
যে মহিয়ষী মহিলা, সর্বপ্রথম বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃকে নব)-এর বিরুদ্ধে বিশ্বাস করা ইসলাম ধর্ম গ্রহণ কৌতুক বলয় অমর স্থাপন করে বিরোধিতা করে, সেই মহান্যাবতী ও চিরস্মরণী মহিলার নাম হযরত খাজা তাহিরা (রাঃ)।
ইসলামের ইতিহাসে হযরত খাদীজা (রাঃ) মত ব্যক্তিত্ব শেষা রমণী আর কেহই না। তিনি নিজের অতুল ঐশ্বর্য বিলিয়ে দিয়েছিলেন ইসলামের ইসরামের খিদমতের জন্য, তা সহ অশেষ-দুঃখ ও নাঞ্ছনা-গঞ্জনায্য যখন তিনি বিধর্মীদের হাতে তুলেছিলেন, ইসলাম গ্রহণ করার জন্য। হযরত খাদিজা (রাঃ)-র দানের কথা সমগ্র দুনিয়ার গণতান্ত্রিক কিয়ামত পর্যন্ত অত্যন্ত শ্রদ্ধার সাথে উপস্থিত হবে।
হযরত খাদিজা (রাঃ)-কে জানতে হলে, তৎকালীন পরিবেশের পরিবেশ, প্রাকৃতিক অবস্থা অধিকারীদের আচারবহার, চালচলন, শান্তি প্রভৃতি বিষয়ে একটি মোটামুটি মনে রাখা আবশ্যক। হযরত খাদিজা (রাঃ) জন্মের পূর্বে সারাদেশে সমাজ ব্যবস্থা ছিল!
সমগ্র দেশ আজ সমগ্র সমগ্র দেশের পুণ্যময় দেশ হিসাবে পরিচিত। বুকে সমগ্র ব্যক্তিত্ব কাবার শরীফের উদ্দেশে এবং তার দলের নেতা (সাঃ)-এর মূল রওজাকে বুকে ধরণ করে তাকে দুনিয়ার মধ্যে অনুপময় ও সেরা গৌরবময় দেশ সৃষ্টি করেছে সমগ্র বিশ্বের কেন্দ্র থেকে নিখিল নিপিড় মানবের মুক্তির দলকে আগামন করে বিশ্বকে আলোকিত করেছে। ভূমি থেকে আলোকমশাল বের হয়ে গেছে বিশ্বকে আলোকোজ্জল করেছে, পুরাতন কালে সে দেশের অবস্থা ঠিক করুন।
কুরাইশ বংশে ষষ্ঠ পুরুষের নাম ছিল কুরাইশ ইবনে কিলাব। তিনি একজন বিশেষ প্রসিদ্ধ ব্যক্তি ছিলেন। কুরাইশ ইবনে কিলাবের তিন ছেলে ছিল আবদুল মান্নাফ, আবদুদ্দার ও আবদুল ওজা।
আবদুল মান্নাফের ছেলের নাম ছিল হাসেম। ইনিও অত্যন্ত সম্মানিত ব্যক্তি ছিলেন। সেইজন্য বংশের বংশধরের দিকে হাশে বংশ বলা হয়। এই সম্মানিত হাশেমী বংশই জন্মগ্রহণ করেন প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)।
হাশেমের এক পুত্রের নাম ছিল আবদ সদস্য। আবদুল্লাহ পত্রের নাম ছিল মুহাম্মদ। ইনি আমাদের বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)।
কুসাই ইবনে কিলাবের ছেলের নাম ছিল আবদুল ওজা। আবদুল ওজানার পুত্রের নাম ছিল আসাদ এবং আসাদ পুত্রের নাম ছিল খুওয়াইলিদ।
খুয়ালিদের কোন পুত্র সন্তান ছিল না- ছিল শুধু একটি মাত্র কন্যা। এই শহরই বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-এর সহধর্মিনী- হযরত খাদীজা (রাঃ)।
৫৫৫ ঈসায়ী সনের কোনম্ভ এক আসন্ন সন্তানসবা ফাতিমার প্রসব ব্যথা শুরু হয়। খোয়াইলিদের প্রতীক-মুখে আনন্দ, ব্যতিব্যস্ততা ও ব্যাগ্রতা প্রকাশ পেতে শুনতে। প্রতিবেশীরা আলোচনা করতে পারে যে, ফাতিমার প্রসবের সময় উপস্থিত হয়েছে।
বেশি সময় পরবাহিত হল না। মেয়ে ফাতিমা এক মহিলা প্রসব করে। ঘরের মধ্যে থেকে একজন মহিলা বের হয়ে খোয়াইলিদের কাছে এ সংবাদ পৌছে দিয়েছে।
সংবাদ শুনা মাত্র তার দু'মাস পূর্বে দেখা ফাতিমার স্বপ্নের কথা মনে পড়ে গেল। সঙ্গে সঙ্গে তিনি ওয়ার্ল্ড দরবারে প্রার্থনা করলেন, ওহে প্রভু! তুমি ফাতিমার স্বপ্নকে সফল করে দেয়।
সদ্য ভূমিষ্ঠ এই সর্বদাক যারপর নাই সুদর্শনা, সুলক্ষণ অনুপম ও সুশ্রী ছিল। কৃষ্ণকে রাজনৈতিক-জননীর দেখা গেল এবং আনন্দে অন্তর শীতল হয়ে গেল।
পাড়া-প্রতিবেশী গণ দলে দলে ছুটে এসেছেন খোয়াইলিদের এ শিশুনী দেখতে বিভিন্নভাবে তার উপস্থিতি দেখতে দেখতে এবং তাকে দেখে মনে হয়েছে।
খাদিজার দেহের বর্ণ ছিল লাল গোলাপ অথবা দুধে আলাতার সংমিশ্রণ- যাহা সারার অন্য কোন শিশুর বর্ণের সহ সামঞ্জস্য বিহীন, অতিরিক্ত তার শরীর হতে সর্ব্বদাই একটি উজ্জল আভা বিচ্ছুরিত।
ভূমিষ্ট স্থান পর হতে তার দেহ হতে গোলাপের ন্যায় একটি মৃদু মধুর গন্ধ নির্গত হত।
যথা সময়ে তাদের অতি আদরের শিশুর নাম রাখলেন খাদিজা। শিশু খাদিজা তার পিতা ও মাতার একান্তর ও যত্নে লালিত পালিত হতে এবং কিছুটা আদর করে দিন বড় হতে।
তার মধ্যে কতগুলি বৈশিষ্ট্য এবং স্বাতন্ত্র্য পরিলক্ষিত হতে পারে। খাদিজা কমতেন
তার হাসির মধ্যে অপূর্ব মাধুর্য ফুটে উঠত। নীতির জন্য অন্যান্য অন্যান্য মত মাতাকে ব্যাখ্যা করতে না। পায়খানা-প্রস্রাবের বেগক্টই মাতৃকোল থেকে আলোচনার জন্য উদ্বেগ শুরু করতে।
শিশু ভিন্ন ভিন্ন তার মধ্যে অ-সুলভ কিছু নির্দশন দেখা যেত। বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-কে বার বার বার বার যেমন বাল্যকাল হতেই অত্যন্ত ভালবাসি ও বিশ্বাস করি, খাদিজা (রাঃ)-কেও দেখা মক্কার সর্বস্তরের লোকেই বিশ্বাস কর ওতো।
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-কে যেমন বাল্য কালেই মক্কার সময় "আলহীন" শব্দ, "বিশ্বাসী" উপাধি ভূষিত, খাদিজার চরিত্রে জন্য ঠিকই মক্কার সময় তাকে "তাহিরা" অন্য, "পবিত্রা" উপাধি ভূষিত করা হয়।
What's new in the latest 1.0
খাদীজাতুল কোবরা (রা.) জীবনী APK Information
খাদীজাতুল কোবরা (রা.) জীবনী এর পুরানো সংস্করণ
খাদীজাতুল কোবরা (রা.) জীবনী 1.0

APKPure অ্যাপের মাধ্যমে অতি দ্রুত এবং নিরাপদ ডাউনলোড করা হচ্ছে
Android-এ XAPK/APK ফাইল ইনস্টল করতে এক-ক্লিক করুন!