সার্বিক বিচার বিশ্লেষণে এক বা সর্বোচ্চ দু’টি রত্ন পাথর নির্বাচন করা উচিত।
সুখের পাশাপাশি মানুষের জীবনে রয়েছে দুঃখ। সাফল্যের পাশাপাশি ব্যর্থতাও। সবাই চায় জীবনে সুখী হতে, সফলতা পেতে। কিন্তু মানুষ ভাবে এক হয় আর এক। এই নেতিবাচক পরিস্থিতিকে এড়াতে কেউ কেউ গ্রহণ করেন বিভিন্ন রত্ন পাথর। এর মাধ্যমে হাসিল করতে চান সাফল্য। সফলতা ও ব্যর্থতা আসলে মানুষের নিজ হাতেই। তারপরও কোনো কোনো ক্ষেত্রে এসব রত্ন পাথর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে বলে একটি বিশ্বাসের প্রচলন আছে দুনিয়ায়। এসব পাথর বাছাইয়ের ক্ষেত্রে মানতে হয় কিছু দিকনির্দেশনা। আর জানা দরকার রত্ন পাথরেরও নর ও নারী লিঙ্গভেদ আছে। ব্যবহারের ক্ষেত্রে পুরুষদের জন্য নারী ও নারীদের জন্য নর শ্রেণীর রত্ন পাথর প্রযোজ্য। ব্যবহারে ঠিকমতো সমন্বয় ঘটলে ফল মেলে। বদলে যেতে পারে মানুষের ভাগ্য। কেউ কেউ এসব রত্ন পাথর ধারণ করে রাতারাতি সাফল্য চান। তা কখনোই সম্ভব নয়। কারণ অনেক সময় এসব রত্ন পাথরের উপর গ্রহ নক্ষত্রের শুভ-অশুভ প্রভাব বিরাজমান। কষ্টি বিচারের সময় দুর্বল লগ্নপতি, রাশিপতি অথবা গ্রহের দৃষ্টিচক্র বিবেচনা ও সার্বিক বিচার বিশ্লেষণে এক বা সর্বোচ্চ দু’টি যথোপযুক্ত রত্ন পাথর নির্বাচন করা উচিত। আর কারও কষ্টি না থাকলে রত্ন পাথর নির্বাচন করতে হবে হস্তরেখা বিচার করে