BSMRAAU E-OFFICE

মানব সম্পদ একটি দেশের সবচেয়ে মূল্যবান কৌশলগত সম্পদ। একাডেমিক প্রতিষ্ঠানগুলো দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশের জাতীয় জনসংখ্যাগত লভ্যাংশের সুবিধা পেতে বিমান চলাচল সহ বিভিন্ন সেক্টরে নতুন পেশাদারদের প্রয়োজন। ICAO পূর্বাভাস দিয়েছে যে 2030 সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী বিমান যাত্রীর বৃদ্ধি দ্বিগুণ হবে। এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চল আগামী 10 বছরের মধ্যে বিশ্বের বৃহত্তম বিমান পরিবহন বাজার হয়ে উঠবে বলে আশা করা হচ্ছে। এভিয়েশন সম্প্রসারণের এ ধরনের বৈশ্বিক প্রবণতা অবশ্যই বাংলাদেশের এভিয়েশন সেক্টরে যথেষ্ট সুযোগ সৃষ্টি করবে। এর আলোকে দেশে অ্যারোনটিক্যাল ও এরোস্পেস পেশাদার তৈরির জন্য উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তা দীর্ঘদিন ধরে অনুভূত হচ্ছিল।

আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সুদৃষ্টি ও দূরদৃষ্টিতে এর প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়েছে। মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি জাতীয় সংসদে বিলটি উত্থাপন করেন যা 28 ফেব্রুয়ারী 2019 তারিখে পাস হয়েছিল। বাংলাদেশে বিমান চলাচল এবং মহাকাশ প্রযুক্তির বিকাশের সাথে সাথে বিশ্ববিদ্যালয়টি বিভিন্ন একাডেমিক এবং প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের সাথে নিজেকে সামলে রাখতে এবং গুরুত্বপূর্ণ মূল্য সংযোজন অফার করার জন্য উন্মুখ হবে। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি একটি উন্নত জাতি হয়ে ওঠার দিকে একটি পদক্ষেপ যেখানে বিমান চলাচল এবং মহাকাশ প্রযুক্তি একটি প্রধান অর্থনৈতিক বুস্টার এবং একটি উচ্চ-সম্পন্ন আয় সৃষ্টিকারী খাত হবে।