Qaza Namaz Ka Tarika

যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সমস্ত কাযা সালাত আদায় করা বাধ্যতামূলক।

কিভাবে কাজা নামাজ (নামাজ) করতে হয়

যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সমস্ত কাযা সালাত আদায় করা বাধ্যতামূলক। মৃত্যু কখন আসবে বলা যায় না। দৈনিক 20 রাকাআত (2 ফজর, 4 জোহর, 4 আসর, 3 মাগরিব এবং 7 এশার জন্য, অর্থাৎ 4 ফরদ এবং 3 বিতর) পড়তে কোন অসুবিধা নেই।

সূর্যোদয়, সূর্যাস্ত ও জাওয়ালের পর দিনের যে কোনো সময় এই সালাত আদায় করা যায়। সবার আগে ফজরের সব ক্বাদা, তারপর জোহর, আসর এবং মাগরিব ও এশা অথবা প্রত্যেকটি দিনের জন্য পড়ার বিকল্প রয়েছে। সমস্ত কাদের সর্বোচ্চ আনুমানিক রেকর্ড তৈরি করতে হবে এবং সেই অনুযায়ী সম্পাদন করতে হবে। আনুমানিক রাকাআতের চেয়ে বেশি পড়া উত্তম, তবে কম নয়।

প্রতিদিন এভাবে পড়লে সব ক্বাযা শেষ হয়ে যাবে। সুতরাং, সেগুলি সম্পূর্ণ করতে দেরি বা অলস হবেন না। ফরজ সালাতের কাযা থাকলে কোন নফিল সালাত কবুল হয় না।

কাদা সালাতের নিয়্যাহ নিম্নোক্ত পদ্ধতিতে করা যেতে পারে। বলুন আপনার 100টি ফজর কাযা আছে। প্রতিবার একটি কাযা আদায় করার সময় বলুন, “আমি আমার প্রথম ফজরের কাযা আদায় করতে চাই।” এই ভাবে আপনি তাদের সব সঞ্চালন করা হবে.

সমস্ত কাযা সালাহ সম্পূর্ণ করার জন্য একই পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে। যদি কারো অনেক কাযা শেষ করতে হয়, তাহলে তাকে অবশ্যই সেগুলো দ্রুত সম্পাদন করতে হবে। শুধুমাত্র খালি রাকাতে সূরা ফাতেহার পরিবর্তে ৩ বার সুবহানাল্লাহ (سبحان الله) পাঠ করা যেতে পারে (৪ রাকাত ফরদ (অর্থাৎ জোহর, আসর ও এশা) তৃতীয় ও চতুর্থ রাকাত অথবা ৩ রাকাআত সালাতে (মাগরিব)। .

রুকু ও সোজুদে তিনটির পরিবর্তে একটি তাসবীহ পড়লে কোনো ক্ষতি নেই। ফর্দ সম্পন্ন হবে। কেউ সম্পূর্ণ দরূদ-ই-ইব্রাহিমের পরিবর্তে তাশাহুদে এই দরূদ শরীফ (সালাওয়াত) اللهم صل على سيّدنا محمد و آله পড়তে পারেন। বিতরে সম্পূর্ণ দুআ-ই-কুনূতের পরিবর্তে একবার رب اغفري পড়ুন।

কিভাবে সারাজীবনের কাজা নামাজ (সালাত) নামায বা আদায় করতে হয় (QAZAA E UMRI)

ফাউত শুদাহ (ছুটি হুভি) নামাজো কে কাফফারে (মুআফি) কে তৌর পার জো তরিকা (কাজা উমরি কা) এজাদ কর লিয়া গয়া হ্যায় ইয়ে বদতারিন বিদআত হ্যায়, ইস বারে মে জো রিওয়ায়াত হ্যায় ও মওজু (গড়হি হুই/জাল) হাই, ইয়ে আমল সখত মামনু হ্যায়, আয়েসি নিয়ত অর ইতেকাদ বাতিল অর মারদুদ হ্যায়, ইস জাহালাতে কাবিহা (বুরি জাহালাত) কে বাটলান (বাতিল/জাল/ভুয়া হোন) পর মুসলমানদের কা ইত্তেফাক হ্যায়।

হুজুর পুর নূর সাইয়্যেদুল মুরসালীন সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কা ইরশাদ-ই গিরামি হ্যায়: "জিস শাখস কি নামাজ ছুট যায়ে তো যখন উসে ইয়াদ আয়ে আদা কর লে, উসকা কাফফারা উসকি আদয়েগি কে সিওয়া কুছ না।"

ইসি ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল, ইমাম বুখারী, ইমাম মুসলিম, ইমাম তিরমিযী, ইমাম নাসায়ী আওর 2শে মুহাদ্দিসীন নে হযরত আনাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু সে রিওয়ায়াত কিয়া হ্যায়।

📒 বুখারী শরীফঃ ১/৮৪

📒 মুসলিম শরীফঃ ১/২৪১

আল্লামা আলী 'ক্বারী' মওজু'আত-ই কাবীরে আমি ফরমাতে হ্যায়: "জিসনে রমজান কে আখিরি জুমা মে এক ফরজ নামাজ আদা কর লি ইস সে উসকি ৭০ সাল কি নামাজে মুআফি হো জাতি হ্যায়" ইয়ে ইয়াকিনি তোর পার বাতিল হ্যায়। কিবাদ কি ইবাদত পিছলে সালো কি ছুটি হুই নামাজো কা বদলা না হো শক্তি.....

📒 আল আসরারুল মাউরুফঃ হাদীস ৯৫৩

ইমাম নববী কি কিতাব মিনহাজ কি শরাহ তোহফা মেন ইমাম ইবনে হাজার মক্কী ফির ইমাম কাস্তুলানী কি কিতাব মাওয়াহিব কি শরাহ মেন ইমাম জুরকানী রহিমাহুমুল্লাহ ফরমাতে আছেন:

ইস সে ভি বদর তরিকা ওহ হ্যায় কুছ জাগাহো পর ইজাদ কার লিয়া গয়া হ্যায় কে জুমা কে বাদ্দ নামাজে ইস গুমান সে আদা কার লি যায়েইন কে উস সে সাল ভর ইয়া পিছলি তামাম উমর কি নামাও কাফ্ফারা হ্যায়। অর ইয়ে আমল নিহায়াত ওয়াজেহ দ্য (জাহের) উজুহাত কি বিনা পার হারাম হ্যায়।

দ্রুত কাজা সালাহ আদায় করার পদ্ধতিঃ

কেউ যদি তাদের অ্যাকাউন্টে সালাহ মিস করে থাকে। এক সময় বা বহু বছরের, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব তাদের কাযা নামাজ পড়তে হবে। সালাহ একটি ফরজ এবং ক্ষমা করা হয় না। কিয়ামতের দিন সালাহ সম্পর্কে প্রথম জিজ্ঞাসিত হবে।

যারা অনেক বছর ধরে সালাহ মিস করেছেন তাদের জন্য। তাদের দ্রুত প্রার্থনা করার একটি উপায় আছে। নিম্নলিখিত নির্দেশাবলীতে চারটি অব্যাহতি রয়েছে এবং সম্পূর্ণ নামাজের জন্য সমস্ত ফরজ ও ওয়াজিব রয়েছে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আপনার কাজা নামায পড়ুন। এমনকি আপনার মধ্যে প্রতিদিন একদিন কাজা সালাহ পড়তে পারেন যা মাত্র 20 রাকাত (3 ওয়াজিব বিতর), দয়া করে করুন।