এই তৃতীয়টি 13 তারিখে বোন ফাউস্টিনার একটি দর্শনের সময় শেখানো হয়েছিল।
করুণার সময় শোনার জন্য অডিও এবং অফলাইন সহ করুণার তৃতীয়
এই তৃতীয়টি একটি দর্শনের সময় শেখানো হয়েছিল যেটি সিস্টার ফস্টিনা 13 সেপ্টেম্বর, 1935-এ দেখেছিলেন: "আমি একজন দেবদূতকে দেখেছি, ঈশ্বরের ক্রোধের নির্বাহক, পৃথিবীতে পৌঁছানোর বিন্দুতে। আমি বিশ্বের জন্য ঈশ্বরের কাছে তীব্রভাবে প্রার্থনা করতে শুরু করেছি আমি এইভাবে প্রার্থনা করার সময় আমি দেখলাম যে ফেরেশতা অসহায় হয়ে পড়েছিল, এবং ন্যায়সঙ্গত শাস্তি আর কার্যকর করতে পারে না।"
পরের দিন, একটি ভিতরের কণ্ঠ তাকে জপমালা পুঁতিতে প্রার্থনা শিখিয়েছিল।
"তৃতীয়াংশের আবৃত্তির মাধ্যমে, আমি আমার কাছে যা চাওয়া হয়েছে তা দিতে পেরে আমি সন্তুষ্ট। যখন আমি কঠোর পাপীদের কাছে পাঠ করব, আমি তাদের আত্মাকে শান্তিতে পূর্ণ করব, এবং তাদের মৃত্যুর সময়টি খুশি হবে। আমি এটি দুঃখিতদের জন্য লিখছি। আত্মা: আত্মা যখন তার পাপের মাধ্যাকর্ষণ দেখে এবং চিনতে পারে, যখন তার চোখের সামনে দুঃখের পুরো অতল গহবরটি প্রকাশিত হয়, তখন সে হতাশ না হয়, বরং আত্মবিশ্বাসের সাথে নিজেকে একটি শিশুর মতো আমার করুণার বাহুতে ফেলে দেয়। প্রিয় মায়ের বাহুতে। এই আত্মাদের আমার করুণাময় হৃদয়ের উপর অগ্রাধিকারের অধিকার রয়েছে। তিনি বলেছেন যে আমার করুণার আশ্রয় নেওয়া কোনও আত্মা আমার কাছ থেকে হতাশ বা বিরক্ত হয়নি।
"যখন আমি মৃত্যুবরণকারীর সাথে সেই তৃতীয়টি প্রার্থনা করি, তখন আমি নিজেকে পিতা এবং মৃত আত্মার মধ্যে স্থাপন করব, একজন ন্যায় বিচারক হিসাবে নয়, একজন করুণাময় পরিত্রাতা হিসাবে।"
জপমালাতে যিশু এবং তার মা মেরির জীবনের কিছু অনুচ্ছেদের চিন্তাভাবনাও রয়েছে যা ক্যাথলিক চার্চের মতবাদ অনুসারে, পরিত্রাণের ইতিহাসের সাথে বিশেষ প্রাসঙ্গিক এবং "রহস্য" বলা হয়।
জপমালাটি ঐতিহ্যগতভাবে তিনটি সমান অংশে বিভক্ত ছিল, যার প্রতিটিতে পঞ্চাশটি পুঁতি ছিল এবং যেগুলি তৃতীয় অংশের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ বলে তৃতীয় বলা হত।