যথার্থ গীতা (বাংলা) - শ্রীমদ্
যথার্থ গীতা (বাংলা) - শ্রীমদ্ সম্পর্কে
5200 দীর্ঘ বছর ব্যবধানের পর ‘শ্রী মদ্ভগবদ্গীতা’র শাশ্বত ব্যাখ্যা
স্বামী অড়গড়ানন্দ যথার্থ গীতা - শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা - মানব-ধর্মশাস্ত্র
5200 দীর্ঘ বছর ব্যবধানের পর ‘শ্রী মদ্ভগবদ্গীতা’র শাশ্বত ব্যাখ্যা
----------------------------------
শ্রী কৃষ্ণ যে কালে গীতার উপদেশ দিয়েছিলেন, সেই সময় তাঁর মনোগত ভাব কি ছিল? মনোগত সমস্তভাব ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। কিছু প্রকাশ হয়, কিছু ভাব-ভঙ্গিমা দ্বারা ব্যক্ত হয় ও বাকী পর্যাপ্তটা ক্রিয়াত্নক। কোন পথিক সে পথে চলেই তা জানতে পারেন। শ্রীকৃষ্ণ যে স্তরে ছিলেন, ক্রমশঃ চলে সেই অবস্থা প্রাপ্ত মহাপুরুষই জানেন যে, গীতার উপদেশ কি বলে! তিনি শুধু গীতার পঙ্তিগুলিই পুনরাবৃত্তি করেন না, পরন্তু সেগুলির ভাবও ব্যক্ত করেন, কারণ যে দৃশ্য শ্রীকৃষ্ণের সমক্ষে ছিল, সেই দৃশ্যই বর্তমান মহাপুরুষের সমক্ষেও, সেইজন্য তিনি দেখছেন, দেখিয়ে দেবেন; আপনার অন্তরে জ্রাগ্রতও করে দেবেন, সেই পথে পরিচালনাও করবেন।
‘পূজ্য শ্রী পরমহংসজী মহারাজ’ও সেই স্তরেরই মহাপুরুষ ছিলেন, তাঁর বাণী ও অন্তঃপ্রেরণা থেকে গীতাশাস্ত্রের যে অর্থবোধ হয়েছে, তারই সঙ্কলন ‘যথার্থ গীতা”। - স্বামী অড়গড়ানন্দ
----------------------------------
লেখকের প্রতি………..
‘যথার্থ গীতা’র লেখক মহাপুরুষ, যিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাধিগুলির সঙ্গে সংযুক্ত না হওয়া সত্বেও সদ্গুরুর কৃপার ফলস্বরূপ ইশ্বরীয় আদেশ দ্বারা সঞ্চালিত। লেখনী সাধন-ভজনে ব্যবধানের সৃষ্টি করে বলে তিনি মনে করতেন; কিন্তু গীতা এই ভাষ্যে নির্দেশনই নিমিত্তরূপে কাজ করেছে। ভগবান তাঁকে অনুভবে বলেছিলেন যে, গীতার ভাষ্য লেখা বাদে তাঁর সব ইচ্ছা শান্ত হয়ে গেছে। স্বামীজী ভজন করে এই ইচ্ছা নাশ করার চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু ভগবানের আদেশে মূর্ত স্বরূপ – ‘যথার্থ গীতা’। ভাষ্যে যেখানেই ত্রুটি হতো, ভগবান ঠিককরে দিতেন। স্বামীজীর স্বান্তঃ সুখায় এই কৃতি সর্বান্তঃ সুখায় হোক, শুভকামনার সঙ্গে।
- প্রকাশকের তরফ থেকে
What's new in the latest 1.0.2
যথার্থ গীতা (বাংলা) - শ্রীমদ্ APK Information
যথার্থ গীতা (বাংলা) - শ্রীমদ্ এর পুরানো সংস্করণ
যথার্থ গীতা (বাংলা) - শ্রীমদ্ 1.0.2
যথার্থ গীতা (বাংলা) - শ্রীমদ্ 1.0.1
যথার্থ গীতা (বাংলা) - শ্রীমদ্ বিকল্প
APKPure অ্যাপের মাধ্যমে অতি দ্রুত এবং নিরাপদ ডাউনলোড করা হচ্ছে
Android-এ XAPK/APK ফাইল ইনস্টল করতে এক-ক্লিক করুন!