বঙ্কিম সমগ্র

বঙ্কিমচন্দ্র বঙ্কিমচন্দ্র - উনিশ উনিশ শতকের বাঙালি সাহিত্যিক ও

বঙ্কিমচন্দ্র বঙ্কিমচন্দ্র (২৭ ২৭ ১৮৩৮ - ৮ ৮ এপ্রিল) ছিলেন উনিশ শতকের বিশিষ্ট বাঙালি বাঙালি বাংলা বাংলা গদ্য ও উপন্যাসের বিকাশে অসীম অবদানের জন্যে তিনি তাকে তাকে সাধারণত প্রথম আধুনিক ঔপন্যাসিক হিসেবে গণ্য করা করা তবে তবে ব্যাখ্যাদাতা ব্যাখ্যাদাতা, সাহিত্য সাহিত্য হিসাবেও তিনি বিশেষ খ্যাতিমান তিনি তিনি জীবিকাসূত্রে ব্রিটিশ রাজের কর্মকর্তা ছিলেন তিনি তিনি বাংলা ভাষার আদি বঙ্গদর্শনের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক সম্পাদক তিনি তিনি ছদ্মনাম হিসেবে নামটি বেছে বেছে নিয়েছিলেন

জন্ম জন্ম ও

বঙ্কিমচন্দ্র বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম হয় উত্তর ২৪ পরগনা জেলার নৈহাটি তারিখ তারিখ ২৭, ১৮৩৮ ১৮৩৮ ১৩ আষাঢ় ১২৪৫ চট্টোপাধ্যায়দের চট্টোপাধ্যায়দের আদিনিবাস ছিল জেলার দেশমুখো দেশমুখো গ্রামে বঙ্কিমচন্দ্রের বঙ্কিমচন্দ্রের প্রপিতামহ রামহরি চট্টোপাধ্যায় সম্পত্তি পেয়ে কাঁঠালপাড়ায় আসেন এবং রামহরির রামহরির পৌত্র যাদবচন্দ্র তৃতীয় পুত্র, মাতা দুর্গাসুন্দরী দুর্গাসুন্দরী, বঙ্কিমের বঙ্কিমের তার আরও দুই পুত্রের - শ্যামাচরণ শ্যামাচরণ ও সঞ্জীবচন্দ্র বঙ্কিমের বঙ্কিমের জন্মকালে তিনি সদ্য মেদিনীপুর জেলার ডেপুটি কালেক্টর পদে উন্নীত

শিক্ষাঃ

জন্মের জন্মের পর ছয় বছর কাঁঠালপাড়াতেই অতিবাহিত অতিবাহিত করেন পাঁচ পাঁচ বয়সে কুল-পুরোহিত বিশ্বম্ভর ভট্টাচার্যের কাছে বঙ্কিমচন্দ্রের হাতেখড়ি হাতেখড়ি শিশু শিশু বয়সেই তার অসামান্য পরিচয় পাওয়া পাওয়া যায় বঙ্কিমের বঙ্কিমের কণিষ্ঠ পূর্ণচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় চট্টোপাধ্যায়, “শুনিয়াছি শুনিয়াছি একদিনে বাংলা বর্ণমালা আয়ত্ত করিয়াছিলেন” যদিও যদিও পাঠশালায় পাঠশালায় বঙ্কিম কোনওদিনই যান পাঠশালার পাঠশালার গুরুমশাই রামপ্রাণ সরকার তার গৃহশিক্ষক নিযুক্ত নিযুক্ত বঙ্কিমচন্দ্রের বঙ্কিমচন্দ্রের রচনা থেকে মনে তিনি রামপ্রাণের শিক্ষা থেকে বিশেষ উপকৃত তিনি তিনি, "সৌভাগ্যক্রমে সৌভাগ্যক্রমে আমরা দশ মাসে এই মহাত্মার হস্ত হইতে মুক্তিলাভ করিয়া মেদিনীপুর মেদিনীপুর"

১৮৪৯ ১৮৪৯ সালে বঙ্কিমচন্দ্র কাঁঠালপাড়ায় ফিরে ফিরে আসেন এইসময় এইসময় কাঁঠালপাড়ার শ্রীরাম ন্যায়বাগীশের বঙ্কিম বাংলা ও সংস্কৃতের পাঠ নেন বঙ্কিমচন্দ্র বঙ্কিমচন্দ্র খুব আবৃত্তিকারও আবৃত্তিকারও ছিলেন সংবাদ সংবাদ প্রভাকর ও সংবাদ সাধুরঞ্জন সংবাদপত্রে প্রকাশিত বহু কবিতা ভারতচন্দ্র ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর বিরচিত বিদ্যাসুন্দর থেকে বিদ্যার রূপবর্ণন ও জয়দেব প্রণীত গীতগোবিন্দম্ আবৃত্তি আবৃত্তি এছাড়াও এছাড়াও পণ্ডিত হলধর তর্কচূড়ামণির এই সময় তিনি মহাভারত শ্রবণ করতেন হলধরই হলধরই শিক্ষা শিক্ষা - “শ্রীকৃষ্ণ শ্রীকৃষ্ণ পুরুষ আদর্শ আদর্শ”। এই এই শিক্ষা তার পরবর্তী রচিত নানা রচনাতে প্রতিফলিত প্রতিফলিত [

কিছুকাল কিছুকাল পরে ১৮৪৯ সালে (কলেজে অধুনা মহসিন) ভর্তি ভর্তি হন এখানে এখানে তিনি সাত বছর পড়াশোনা করেন হুগলি হুগলি কলেজ পড়াকালীন ১৮৫৩ জুনিয়র স্কলারশিপ পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার এই এই বছরেই সংবাদ প্রভাকরে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে কুড়ি টাকা পুরস্কার হুগলি হুগলি কলেজ অধ্যয়নকালেই বঙ্কিমচন্দ্র কবিবর গুপ্তের সংবাদ প্রভাকর ও গদ্য পরবর্তীকালে পরবর্তীকালে তার বহু রচনা দুই কাগজে প্রকাশিত প্রকাশিত হুগলি হুগলি কলেজ ১৮৫৬ সালে বৃত্তি পরীক্ষায় সব বিষয়ে বিশেষ কৃতিত্ব প্রদর্শন লাভ লাভ এই এই বছরই তিনি হুগলি ছেড়ে আইন পড়বার জন্য কলকাতায় ১৮৫৭ ১৮৫৭ সালে জানুয়ারী মাসে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা প্রতিষ্ঠা হয় এবং এবং বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এন্ট্রান্স প্রবেশিকা পরীক্ষা প্রবর্তন প্রবর্তন প্রেসিডেন্সি প্রেসিডেন্সি কলেজের আইন বিভাগ এন্ট্রান্স পরীক্ষা দিয়ে বঙ্কিমচন্দ্র প্রথম বিভাগে পরের পরের বছর ১৮৫৮ সালে মতো মতো.বি. পরীক্ষা নেওয়া হয় হয় মোট মোট দশজন ছাত্র প্রথমবারে পরীক্ষা দিয়েছিলেন উত্তীর্ণ উত্তীর্ণ হয়েছিলেন কেবলমাত্র ও যদুনাথ যদুনাথ বসু

তার তার বাবার মতো সরকারি চাকরিতে যোগদান, করেন ম্যাজিস্ট্রেট ও ডেপুটি কালেক্‌টার কালেক্‌টার পদে সারা সারা জীবন তিনি অত্যন্ত সাথে কাজ করে করে স্বীকৃতি স্বীকৃতি স্বরূপ করে করে করে করে করে - ১৮৯১ ১৮৯১ রায় বাহাদুর বাহাদুর খেতাব করে করে দ্য ইন্ডিয়ান এম্পায়ার এম্পায়ার তবে তবে সরকারি কর্মকর্তা নয় লেখক এবং বাঙলা তথা ভারতের নবজাগরণের