শবে কদর নামাজের নিয়ম ও ফজিলত

কদর নামাজের নিয়ম, নিয়ত ও ফজিলত নিয়ে আমাদের এবারের আয়োজন। কদর তথা লাইলাতুল কদর আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি রাত।

করবেন শবে কদরের নামাজ, নফল নামাজ : ন্যূনতম আট রাকাত থেকে যত সম্ভব পড়া যেতে পারে। জন্য সাধারণ সুন্নতের নিয়মে ‘দুই রাকাত নফল পড়ছি’ এ নিয়তে নামাজ শুরু করে শেষ করতে হবে।

জন্য সূরা ফাতেহার সাথে আপনার জানা যেকোনো সূরা মেলালেই চলবে। প্রচলিত কিছু বইতে ৩৩ বার সূরা আল কদর, ৩৩ বার ইখলাস ইত্যাদি উল্লেখ করা আছে। সে নিয়মে পড়লেও অসুবিধার কারণ নেই।

শরীফে বর্ণিত আছে, হযরত রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি ৪ রাকয়াত নামাজ ক্দরের রাতে আদায় করবে এবং উক্ত নামাজের প্রতি রাকয়াতে সূরা ফাতিহার পরে ২১ বার করে সূরা ইখলাছ পাঠ করবে, আল্লাহ তা'য়ালা ওই ব্যক্তিকে সদ্য ভূমিষ্ঠ শিশুর ন্যায় নিষ্পাপ করে এবং বেহেশতের মধ্যে এক মনোমুগ্ধকর মহল তৈরি করে দেবেন।

মাসের শেষ দশ দিনের যেকোনো একটি রাত হল শবে কদর। রাতের ফজিলত অন্য যেকোনো রাতের চেয়ে অনেক গুণ বেশি। যেতে পারে- এ রাত হাজার রাত অপেক্ষা উত্তম। রাতে যত বেশি নফল নামাজ আদায় করবেন তত বেশি সওয়াব। রাতে যত বেশি পারেন নামাজ পড়ুন, আল কোরআন তেলাওয়াত করুন, জিকির ও দোয়া করুন।

কদর কি বা শবে কদরের অর্থ কি তা এই অ্যাপের মাধ্যমে যানতে পারবেন। জানতে পারবেন শবে কদরের ফজিলত এবং লাইলাতুল কদর এর রাতে রমজানের উপহার কি কি। কদর অথবা লাইলাতুল কদর রমজানের শেষ দশ দিনের বেজুর রাতে হয়ে থাকে যা হাজার মাসের চেয়েও সেরা একটি রাত। মুসলমানের এ রাতে করনীয় কি তা খুব ভালোভাবে জানতে পারবেন এই অ্যাপটির মাধ্যমে। কদরের নামাজের নিয়ম এক জন মুসলিমের জানাটা যেমন জরুরী তেমন শবে কদর বা লাইলাতুল কদর কখন জানাও দরকার। ইতিকাফ রনজানের আরেকটি ইবাদত। কদরে কি কি ইবাদত করবেন তা আমরা এই এ্যাপের মধ্যদিয়ে জানাবো এবং আরও জানবেন শবে কদরের তাৎপর্য।

কদর / Sobe kodor হলো রমজানের শেষ দশ দিনের যে কোন বেজুরা দিনে হয়ে থাকে। কদর নামাজের নিয়ম জানাটা আমাদের সকলের উচিৎ। কদরের নামাজের নিয়ম জানা না থাকলে আমাদের এই অ্যাপের মধ্যে যানতে পারবেন কি ভাবে আদায় করতে কদর নামাজ।

কদরের ফজিলত অন্যান্ন দিনের চেয়ে অনেক ফজিলতময়। কদরের নামাজের নিয়ত কুরআন ও সহীহ হাদিসের ভিত্তিতে দেওয়া আছে। কদরের নামাজ এবং শবে কদর নিয়ত জানা থাকলে আপনার পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন।

La nuit des dix derniers jours du mois de Ramadan est une nuit. Les vertus de cette nuit sont plusieurs fois supérieures à celles de n'importe quelle autre nuit. On peut dire - cette nuit vaut mieux que mille nuits. Plus il y a de prières nafal cette nuit-là, plus vous recevrez de récompense. Priez autant que vous le pouvez la nuit de Sha'ba Qadr, récitez le Coran, priez pour Zikir et priez.