বড়দিদি - শরৎচন্দ্র রচনাবলী के बारे में
Bengali literature eldest novelist Sharat Chandra Chatterji's extraordinary novel.
বড়দিদি" শরতচন্দ্রের একটি হৃদয়স্পর্শী উপন্যাস।এই উপন্যাসের কাহিনীর নায়িকা যুবতী হওয়ার আগেই অকাল বৈধব্যের শিকার হয়।জমিদারী প্রথা এবং তৎকালীন ধনী সম্প্রদায়কে লেখক খুব সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।সুরেন্দনাথ জমিদারের সন্তান,নিজ খেয়ালের মালিক।সে যেমন চায় জীবনটাকে সেই খাতে নিয়ে যেতে চায়।গৃহ শিক্ষকের ভূমিকায় তার কাহিনীতে মাধুরীর সাথে আলাপ।ক্রমে ক্রমে নানা ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্যে দিয়ে আবার তাদের পুনরায় সাক্ষাৎ -এই হল এই উপন্যাসের কাহিনী।
কলেজ ত্যাগ করার পর শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ভাগলপুর শহরের খঞ্জরপুর পল্লীতে তাঁর প্রতিবেশী বিভূতিভূষণ ভট্টের বাড়িতে একটি সাহিত্যসভার আয়োজন করেছিলেন। এই সময় তিনি বেশ কিছু গল্প-উপন্যাস রচনা করেন, যেগুলি বিভূতিভূষণ ভট্টের বাড়িতে থাকত। শরৎচন্দ্রের বাল্যবন্ধু সাহিত্যিক সৌরীন্দ্রমোহন মুখোপাধ্যায় ভাগলপুর থেকে কলকাতা ফিরে যাওয়ার সময় শরৎচন্দ্রের অনুমতিতে সেই পাণ্ডুলিপিগুলি নিয়ে যান। পরে এই খাতাগুলি বিভূতিভূষণ ভট্টকে ফেরত পাঠিয়ে দেওয়ার সময় তিনি বড়দিদি উপন্যাসটি টুকে নিয়ে একটি কপি নিজের কাছে রাখেন।
১৩১৪ বঙ্গাব্দের জ্যৈষ্ঠ মাসে ভারতী পত্রিকার সম্পাদিকা সরলা দেবী লাহোর থেকে কলকাতা ফিরে পত্রিকার ভার সৌরীন্দ্রমোহন মুখোপাধ্যায়ের ওপর অর্পণ করেন। তাঁর আগ্রহে বৈশাখ, জ্যৈষ্ঠ ও আষাঢ় সংখ্যায় তিন ভাগে বড়দিদি প্রকাশিত হয়। প্রথম দুই সংখ্যায় লেখক হিসেবে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের নাম ঊহ্য রাখা হলে এই লেখা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কি না তা নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরী হয়। আষাঢ় সংখ্যায় বড়দিদির লেখক হিসেবে শরৎচন্দ্রের নাম প্রকাশ করা হয়। ১৯১৩ খ্রিস্টাব্দে যমুনা পত্রিকার সম্পাদক ফণীন্দ্রনাথ পাল শরৎচন্দ্রের নিষেধ সত্ত্বেও এই উপন্যাস পুস্তকাকারে প্রকাশ করেন।
What's new in the latest 1.0.1
বড়দিদি - শরৎচন্দ্র রচনাবলী APK जानकारी
![APKPure आइकन](https://image.winudf.com/v2/upload/images/icon.png/image.png?fakeurl=1&w=120)
APKPure ऐप के माध्यम से सुपर तेज़ और सुरक्षित डाउनलोडिंग
एंड्रॉइड पर XAPK/APK फ़ाइलें इंस्टॉल करने के लिए एक-क्लिक करें!