このহাপানি বা এজমা রোগের চিকিৎসাについて
喘息や呼吸の問題の場合は、単純な救済措置を知ろう
হঠাৎ খেয়াল করলেন আপনার প্রচুর শ্বাসকষ্ট হচ্ছে অথবা বুকে খুব চাপ অনুভূত হচ্ছে। এমন অবস্থায় বুঝতে হবে হয়তো আপনার হাঁপানি রোগ রয়েছে। ধুলা-বালি সহ অন্যান্য যে কোন কিছুর প্রতি তীব্র অ্যালার্জি থেকে এ রোগ হতে পারে।
এজমা বা হাপানি হলো ফুসফুসের রোগ, যার ফলে শ্বাস-প্রশ্বাসে খুব কষ্ট হয়। তাই একে শ্বাসকষ্ট রোগও বলা যায়।
হাঁপানির জন্য কোন নির্দিষ্ট কারণকে এককভাবে দায়ী করা যায় না। পরিবেশগত কারণে হাঁপানি হতে পারে। বংশে কারো হাঁপানি থাকলেও এ রোগ দেখা দিতে পারে। সাধারণত নির্দিষ্ট কোন বয়সে এ রোগ দেখা দেয় না। এটি কোন সংক্রামক বা ছোঁয়াচে রোগও নয়।
নির্দিষ্ট কিছু পেশা যেখানে ধুলা-বালি ও প্রচুর ধোঁয়ার সম্মুখীন হতে হয়, সেখানে যারা কাজ করে, তাদের অ্যাজমা হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে। রান্নাঘরে রান্নার তীব্র ঝাঁঝের ফলে গৃহিণীরা অ্যাজমায় আক্রান্ত হতে পারে। কিছু বিশেষ ওষুধ এর পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া হিসেবে হাঁপানি হতে পারে। প্রচুর মানসিক চাপে থাকলেও হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টের সমস্যা হতে পারে। বিশেষ সুগন্ধি ও মশার কয়েলের গন্ধেও হাঁপানি হতে পারে।
নিয়ন্ত্রণে রাখাই হচ্ছে এজমা বা হাঁপানির সবচেয়ে বড় চিকিৎসা। অ্যাজমা প্রতিরোধের জন্য বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়। এ ধরণের রোগীদের খাবার-দাবার ও চলাফেরায় নিয়ন্ত্রণ থাকাই উত্তম।
হাঁপানির কষ্ট উপশম করার বেশ কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি রয়েছে। এ ধরণের রোগীদের মানসিক চাপ থেকে মুক্ত থাকা প্রয়োজন। বেশি ভারি কাজ না করাই ভালো। শুরু থেকেই প্রয়োজনীয় সতর্কতা ও সঠিক চিকিৎসা নিশ্চিত করতে পারলে এ রোগ নিয়ন্ত্রণের মধ্যেই থাকে। অ্যাজমা রোগীদের প্রয়োজনে ইনহেলার ব্যবহার করা উচিৎ। সময়মত ওষুধ না নেওয়া হলে এ রোগ আরো জটিল হয়ে যায়। অনেক দীর্ঘ সময় ধরে অ্যাজমা বা হাঁপানি থাকলে তা হৃৎপিণ্ডকে আক্রান্ত করতে পারে। তাই অতি মাত্রায় এ রোগ দেখা দিলে অবশ্যই ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিৎ।