মাত্র ৩০ দিনে ইংরেজি শিক্ষা

অনর্গলকথাবলাশেখারসবচেয়েগুরুত্বপূর্ণপূর্বশর্তহচ্ছেনিয়মিতঅনুশীলনকরা

บัญชีผู้ใช้นี้เป็นส่วนตัว এতটাই প্রিয় যে, যেই ইংরেজি স্যারের কাছে কোচিং করতাম তাঁর ব্যাচের নামই ছিল আমার নামে। এটা আমার জন্য বেশ বড়সড় এক অর্জন ছিল।

কেননা, সাধারণত স্যার-ম্যামদের কোচিং এর ব্যাচ এর নাম হতো কম্বাইন্ড ফার্স্ট-সেকেন্ড যারা হতো, তাদের নামে। আমি বরাবরই মিডিওকার ছিলাম এবং মজার বিষয়, এই মিডিওকার হওয়াটাই ছিল আমার এই “অর্জন” এর পিছনের মূল কারণ।

บัญชีผู้ใช้นี้เป็นส่วนตัว যেহেতু আমি খুবই অলস একজন মানুষ ছিলাম (এখনো আছি), আমার এতো কষ্ট করে পড়াশুনা করতে ভালো লাগতো না। บัญชีผู้ใช้นี้เป็นส่วนตัว বাসায় খুব একটা পড়া লাগতো না। তাই, পার পেয়ে যেতাম ।

তো এই ইংরেজিতে “খুব ভাল” আমার খুব চমৎকার ইংরেজি বলার কথা, তাই না? দেশের নামকরা স্কুল-কলেজে, সবচেয়ে ভাল ইংরেজি শিক্ষক-শিক্ষিকাদের কাছে পড়ে, আমি একটুও না আটকে অনর্গল ইংরেজি বলে যাবো, এটাই তো হবার কথা। বাস্তবে কিন্তু তা হয় না।

ঘুরে আসুন: ভিনদেশীদের থেকে শেখার আছে অনেক কিছু! পরীক্ষার খাতায় হাইয়েস্ট মার্কস পাওয়ার মতো ইংরেজিতে ফ্লুয়েন্ট হওয়ার পথ কিন্তু এতোটা মসৃণ ছিল না। ারণটা খুব সহজ।

আমরা যারা বাংলা মিডিয়ামে পড়ি, তারা গ্রামার, ভোকাবুলারিতে খুব ভাল হলেও; যখন ইংরেজিতে কথা বলতে হয়, তখনই আটকে যাই। মাথায় সবকিছু খুব সুন্দর গুছিয়ে রাখা, লিখতে দিলে পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা লিখে যেতে পারবো। কিন্তু বলতে গেলেই, মাথাটা ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে। บัญชีผู้ใช้นี้เป็นส่วนตัว

তো এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় ছিল, কারো সাথে ইংরেজিতে কথা বলা প্র্যাকটিস করা। যদি সে নিজে ইংরেজিতে ফ্লুয়েন্ট হয়, তাহলে তো খুব ভাল। া হলেও ক্ষতি নেই। া করাটাই আসল।

কিন্তু, “ইংরেজিতে আমি খুব ভ ভাল” এই ধারণা সবার মাঝে ছড়িয়ে দেয়ায় আমি কারো কাছে সাহায্য চাইলাম না। আমি ঠিক করলাম আমি একা একাই ইংরেজিতে অনর্গল কথা বলায় পারদর্শী হব এবং হলামও। াবে হলাম সেই উপায়গুলো নিয়েই আজকের আয়োজন।

এই মাত্র ৩০ দিনে ইংরেজি শিক্ষা ใบสมัคร টি আপনাদের কেমন লাগলো ভালো/মন্দ অবশ্যই জানাবেন। াদ!