เกี่ยวกับ সকল বাংলা কীর্তন
নমস্কার সকল বাংলা কীর্তন অ্যাপ এ আপনাকে স্বাগতম
াকীর্তন:
কীর্তনের নানা প্রকরণের ভিতরে লীলাকীর্তন সর্বপ্রাচীন বলে মান্য করা হয়। মূলত বৈষ্ণবরা রাধাকৃষ্ণের পার্থিব প্রেমকে বিষ্ণু'র লীলা হিসেবে বিবেচনা করে থাকেন। এই লীলাকে গানের ভিতর দিয়ে উপস্থাপনই হলো লীলা কীর্তন বলা হয়। এক্ষেত্রে রাধাকৃষ্ণের লীলার কাহিনির ধারাক্রম অনুসরণ না করে, পৃথক পৃথক গান হিসেবে পরিবেশন করা হয়। লীলাকীর্তনের আসরে বিভিন্ন শিল্পীরা ইচ্ছা মতো গান পরিবেশন করে থাকেন। লীলাকীর্তনের আসর হয় অনেকটা কীর্তনের বিচিত্রানুষ্ঠান। บัญชีผู้ใช้นี้เป็นส่วนตัว এই বিচারে বলা যায়, এই কীর্তনকে আখড়াই কীর্তনও বলা যায়।
াকীর্তনে শুরুর দিকে কীর্তনের সুরে লোকসুরের প্রভাব ছিল। কালক্রমে এর সাথে শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের সুর ও তালের প্রয়োগ শুরু হয়েছিল। সুর তালের বৈচিত্র্যর সূত্রে লীলাকীর্তনে যুক্ত হয়েছিল তাল ফেরতা এবং নানাধরনের শাস্ত্রীয় তাল। ภาษาอังกฤษ ধারায় পালকীর্তনে শুরু হয়েছিল। ধারণা করা হয় বড়ু চণ্ডীদাসের শ্রীকৃষ্ণকৃর্তনের আমলেই পালা-কীর্তনের ধারাটি প্রবর্তিত হয়েছিল। পালা-কীর্তনে কাহিনি রাধাকৃষ্ণের লীলাকে বিভিন্ন পর্বে ভাগ করে গানে গানে পরিবেশন করা হয়। এতে শিল্পীরা গানের পাশাপাশি অভিনয় করে থাকেন। পালাকীর্তন গড়ে ওঠে বহু লীলাকীর্তনে সমাহারে।
ালা-কীর্তন দলগত পরিবেশনা। াই এর একজন পরিচালক থাকে। บัญชีผู้ใช้นี้เป็นส่วนตัว প্রথাগতভাবে বড়ু চণ্ডীদাসের শ্রীকৃষ্ণকীর্তনকে ভেঙেই অধিকারীরা নিজেদের মতো করে পালা সাজাতেন। প্রচলিত লীলাকীর্তনের পাশাপাশি নিজেদের রচিত গান যুক্ত করতেন। অনেক সময় প্রথাগত পালাকীর্তনের ধারার সাথে নিজেদের ভাবনা থেকে নতুন আঙ্গিকের কোনো অধ্যায় যুক্ত করতেন। บัญชีผู้ใช้นี้เป็นส่วนตัว অষ্টাদশ-ঊনবিংশ শতাব্দীতে 'কলঙ্কভঞ্জন' নামে পালাকীর্তনে পৃথকভাবে একটি অধ্যায় ব্যবহৃত হতো। কৃষ্ণের সাথে প্রণয়, কলহ, মান-অভিমানের সূত্রে রটতে রটতোরে, এই কলঙ্কমোচনের দায় গায়েন নিজেই গানে গানে মোচন করতেন। บัญชีผู้ใช้นี้เป็นส่วนตัว কলঙ্কভঞ্জনের এই বিষয়টি অনেক সময় সেকালের কৃষ্ণবিষয়ক পালাগান বা কবি গানেও ব্যবহৃত হতো।
ালকীরতন পরিবেশনায় কিছু শৃঙ্খলা মান হয়। মূলত মূল পালা-কীর্তন আরম্ভের শুরুতে কিছু বিশেষ গান বা
লীলাকীর্তন ও পালাকীর্তনের পর নব্যধ নব্যধারা যুক্ত হয়েছিল নাম-কীর্তন।নাম-কীর্তন: ১৫১০ খ্রিষ্টাব্দের ভিতরে বাংলার বৈষ্ণবদের ভিতরে লীলা কীর্তনের চর্চা ছিল। ১৫০০খ্রিষ্টাব্দের দিকে নদীয়ায় অদ্বৈতাচার্য, যবন হরিদাস এবং শ্রীবাস পণ্ডিতরা বৈষ্ণবপন্থীরা নিয়মিত আখড়াই লীলাকীর্তনের চর্চা করতেন। খ্রিষ্টাব্দের দিকে শ্রীচৈতন্য এই বৈষ্ণবগোষ্ঠীর অন্যতম সদ্স্য হিসেবে যোগদান করেন। บัญชีผู้ใช้นี้เป็นส่วนตัว প্রচলন করেছিলেন নাক-কীর্তন। কৃষ্ণের আরাধনার সহজতর উপায় হিসাবে, সুর ও ছন্দে এঁদের নাম ক্রমাগত উচ্চারণের রীতি প্রচলন করেন। บัญชีผู้ใช้นี้เป็นส่วนตัว บัญชีผู้ใช้นี้เป็นส่วนตัว সে সময়ে এই কীর্তনকে বলা হতো 'নগর-কীর্তন'।এই সংকীর্তন বা নগর-কীর্তনে- হরে (বিষ্ণুর অপর নাম) এবং কৃষ্ণ এব রাম (বিষ্ণুর অবতার) নাম ৩টি ঘুরিয়ে ফিরিয়ে সুর-সহযোগে আবৃত্তি করার মধ্য এই কীর্তনের যে ধারাটি প্রচলিত হয়েছিল, তার সাধারণ নাম 'নাম-কীর্তন। নাম-কীর্তনের রূপটি হলো-
บัญชีผู้ใช้นี้เป็นส่วนตัว
บัญชีผู้ใช้นี้เป็นส่วนตัว
บัญชีผู้ใช้นี้เป็นส่วนตัว
াম রাম হরে হরে
What's new in the latest 2.0
ข้อมูล সকল বাংলা কীর্তন APK
সকল বাংলা কীর্তন รุ่นเก่า
সকল বাংলা কীর্তন 2.0

การดาวน์โหลดที่รวดเร็วและปลอดภัยเป็นพิเศษผ่านแอป APKPure
คลิกเพียงครั้งเดียวเพื่อติดตั้งไฟล์ XAPK/APK บน Android!