মাতা-পিতা ও সন্তানের হক(ইসলাম)

আল্লাহর হক হলো মানুষ আল্লাহর ইবাদত করবে এবং সঙ্গে শরিক করবে না।। বান্দার হকের মধ্যে পিতা–মাতার হক সর্বাগ্রে। সন্তানের প্রতি পিতা - মাতার হক অধিকার হলো সন্তান পিতা সঙ্গে সদ্ব্যবহার করবে করবে এবং তাদের দেবে না। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা আল্লাহর ইবাদত, তাঁর সঙ্গে শরিক করো না এবং পিতা মাতার সদ্ব্যবহার করো।।।।।।।।।।।।।।।। পিতা: ৩৬)।।।) ‘আর আমি নির্দেশ দিয়েছি মানুষকে, তার পিতা-মাতার সঙ্গে ভালো করার।। '(সুরা -৪৬ আহকাফ, আয়াত: ১৫)। ‘আমি মানুষকে দিয়েছি যে তুমি আমার এবং পিতা পিতা প্রতি কৃতজ্ঞ হও হও। অবশেষে আমার কাছেই ফিরে আসতে হবে।। (সুরা -৩১ লুকমান, আয়াত: ১৪)।

একজন সাহাবি নবীজি (সা.) - কে জিজ্ঞেস করলেন, আমার সদ্ব্যবহার পাওয়ার অধিকার সবচেয়ে কার? নবীজি (সা.) বললেন, তোমার মায়ের। সাহাবি পুনরায় প্রশ্ন করলেন, নবীজি (সা.) বললেন, তোমার মায়ের। সাহাবি আবারও জানতে চাইলেন, নবীজি (সা.) বললেন, তোমার মায়ের। এরপর সাহাবি জানতে চাইলে নবীজি (সা.) বললেন, বোমাা (বুখারি ও মুসলিম)।

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘পিতা মাতা হলো তোমার জান্নাত জাহান্নাম অর্থাৎ তুমি ইচ্ছা তাদের খেদমত উত্তম আচরণের মাধ্যমে মাধ্যমে জান্নাত করতে পারো; আবার ইচ্ছা করলে তাদের অবাধ্য জাহান্নামে জাহান্নামে প্রবেশ পারো।। (ইবনে মাজাহ)। পিতা - মাতার অবাধ্যতার জন্য যেমন রয়েছে অভিসম্পাত, তেমনি তাঁদের আনুগত্যের রয়েছে পুরস্কারের ঘোষণা।। রাসুলুল্লাহ (সা.) এরশাদ করেন ‘প্রতি অনুগ্রহের দৃষ্টিপাত দৃষ্টিপাত দৃষ্টিপাত পিতা মাতার তার তার প্রতিটি দৃষ্টির বিনিময়ে একটি করে কবুল হজের সওয়াব দান করেন করেন।।।।।।।।।।।।।।।।। কবুল কবুল পিতা

এক সাহাবি (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.) - কে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.)! আমার পিতা - মাতা ইন্তেকালের পরেও তাদের সঙ্গে উত্তম কোনো কিছু দায়িত্ব অবশিষ্ট আছে? ’নবী করিম (সা.) বললেন,‘ হ্যাঁ, আছে। তা হলো তাঁদের জন্য দোয়া করা করা করা করা করা সুসম্পর্ক সুসম্পর্ক বজায় বজায় বজায় বজায় বজায় বজায় বজায় বজায় বজায় করা করা করা।।।।।।।।।। সঙ্গে সঙ্গে আত্মীয়দের আত্মীয়দের আত্মীয়দের আত্মীয়দের আত্মীয়দের আত্মীয়দের আত্মীয়দের আত্মীয়দের এগুলো পিতা - মাতার মৃত্যুর পরও সঙ্গে সঙ্গে উত্তম শামিল।। (আবু দাউদ)। অন্য হাদিসে আছে, ‘পিতার সন্তুষ্টিতে আল্লাহর সন্তুষ্টি, পিতার অসন্তুষ্টিতে আল্লাহর।’ (তিরমিজি)।। পিতা মাতার জন্য দোয়া করতে মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা শিখিয়েছেন শিখিয়েছেন শিখিয়েছেন, ‘হে আমার প্রতিপালক! আপনি তঁাদের প্রতি দয়া করুন, যেভাবে শৈশবে তাঁরা আমাকে প্রতিপালন।।।।।।।।।।।।।

সন্তানের ওপর পিতা মাতার প্রতি টি টি হক দায়িত্ব কর্তব্য রয়েছে রয়েছে। এর মধ্যে সাতটি জীবদ্দশায় আর সাতটি তাঁদের পর।। জীবিত অবস্থায় ৭ শ্রদ্ধা করণীয় করণীয় কর্তব্য সম্মান ও করা, ভালোবাসা, মান্য করা, সেবাযত্ন করা, সুখ - শান্তির ও ব্যবস্থা ব্যবস্থা করা করা করা করা করা থাকলে দেখা - সাক্ষাৎ করা। দূরে থাকলে থাকলে দূরে দূরে দূরে দূরে দূরে দূরে দূরে থাকলে থাকলে থাকলে থাকলে দূরে ইন্তেকালের পর প্রার্থনামূলক প্রার্থনামূলক টি করণীয় করণীয় করণীয় করণীয় করণীয় করণীয় করণীয় করণীয় করণীয় নিকট নিকট নিকট স্বজনদের স্বজনদের সাহায্য সাহায্য সাহায্য ও নিকট নিকট নিকট করা করা করা করা তা তা থাকলে থাকলে থাকলে থাকলে থাকলে থাকলে থাকলে আমানত আমানত আমানত আমানত আমানত আমানত আমানত আমানত আমানত আমানত আমানত আমানত Daha fazla bilgi

পিতা - মাতার জন্য করণীয় বিশেষ আমল আমল: পিতা - মাতার মৃত্যুর পর বার্ষিকীগুলোতে প্রচলিত টাকা টাকা করে নগদ টাকা টাকা গরিব - মিসকিনকে দান করা উপকারী উপকারী।। পিতা - মাতার জন্য ফরজ ও বদলি হজ ও করা যায় এবং তাঁদের পক্ষে কোরবানিও যায়।।।।

সন্তানের জন্য সবচেয়ে আপন হলো মাতা-পিতা। তদ্রূপ মাতা-পিতার জন্য সবচেয়ে আপন হলো সন্তান। সুসন্তান পার্থিক জীবনে-শান্তির এবং পরকালে মুক্তির মাধ্যম। মহানবী (সা.) বলেছেন, মানুষ যখন মৃত্যুবরণ করে থেকে তার সব আমল বন্ধ যায়।।।। কিন্তু তিনটি আমল অবশিষ্ট থাকে। (এ সবের পুণ্য সে মৃত্যুর পরেও প্রাপ্ত হবে।) ১. সদকায়ে জারিয়ার সাওয়াব, ২. মানবের উপকৃত জ্ঞানের পুণ্য এবং ৩. নেক সন্তানের দোয়া (মুসলিম, মিশকাত পৃষ্ঠা ৩২)। আল্লাহ আলুসি (রহ.) বলেছেন, ধনসম্পদ প্রাণরক্ষার মাধ্যম, আর সন্তান মাধ্যম। সন্তান আল্লাহ তাআলার বিশেষ নেয়ামত। বৃদ্ধকালে সন্তানই হয়-পিতার আল্লাহ ছাড়া একমাত্র।।

সন্তানের প্রতি মাতা-পিতার দায়িত্ব: সন্তানের প্রতি মাতা-পিতার রয়েছে দায়িত্ব ও কর্তব্য।। যেমন—

একত্ববাদের বাণী শোনানো: সন্তান জন্মের পর প্রথম সুন্নাত হলো ডান কানে আজান এবং বাম ইকামত দেওয়া। Daha Fazla Bilgi