關於পুঁজিবাদ, সমাজতন্ত্র ও ইসলাম
পুঁজিবাদ,সমাজতন্ত্রওইসলামনিয়েআপনারচিন্তাগুলোপরিস্কারকরতেডাউনলোডকরুন
পুঁজিবাদ ও কমিউনিজমের মধ্যবর্তী পর্যায়ে ইসলাম যে ভারসাম্যপূর্ণ অর্থনৈতিক মতাদর্শ অবলম্বন করেছে তার ভিত্তিতে একটি কার্যকর অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য সে নৈতিক শিক্ষার সাহায্যে সে সমাজের প্রত্যেক ব্যক্তির মন-মানস কে এ ব্যবস্থার স্বতঃস্ফূর্ত আনুগত্য করার জন্য তৈরী করে। অন্যদিকে আইনের বলে তাদের ওপর এমন সব বিধি-নিষেধ আরোপ করে যার ফলে তারা এ ব্যবস্থার চৌহদ্দির মধ্যে নিজেদেরকে আটকে রাখতে বাধ্য করে এবং এর সুদৃঢ় প্রাচীর ভেদ করতে সক্ষম হয়না।এ নৈতিক বিধি-বিধান ও আইনসমূহ হচ্ছে ইসলামী অর্থব্যবস্থার মূল স্তম্ভ। এগুলো এবং এই ব্যবস্থার প্রকৃতি সম্পর্কে সঠিক ধারনা লাভ করার জন্য এ সবের বিস্তারিত আলোচনা প্রয়োজন।
পারস্পরিক লেনদেন কে ব্যবসায় বলা হয়েছে। পারস্পরিক সম্মতিকে এর সাথে শর্ত হিসাবে সংযুক্ত করে এমন সব লেনদেনকে অবৈধ গণ্য করা হয়েছে যার মধ্যে চাপ সৃষ্টি ও প্রতারণার কোনো উপকরণ থাকে অথবা এমন কোন চালবাজী থাকে যা দ্বিতীয় পক্ষ জানতে পারলে এ লেনদেনে নিজের সম্মতি প্রকাশে কোনো দিনই প্রস্তুত হবেনা । এরপর আরো জোর দেয়ার জন্য বলা হয়েছে তোমরা পরষ্পরকে ধ্বংস করো না। এর দুটি অর্থ হতে পারে । এ দুটি অর্থই এখানে প্রযোজ্য। একটি অর্থ হচ্ছে, তোমারা একে অন্যকে ধ্বংস করো না এবং দ্বিতীয় অর্থটি হচ্ছে, তোমরা নিজেরা নিজেদেরকে ধ্বংস করো না। এর অর্থ হচ্ছে এই যে, যে ব্যক্তি নিজের লাভের জন্য অন্যের সর্বনাশ করে সে যেন তার রক্তপান করে এবং পরিনামে সে এভাবে নিজের ধ্বংসের পথ উন্মুক্ত করে।
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.rmstudio.capitalism_socialism_islam