
amrar rajkonna
4.1 and up
Android OS
關於amrar rajkonna
নামেমেযেওষুধাচ্ছেনছেন্গুতেগুতোনেরক্তপাতহয়。 এএ্যযএওষুধ্ধরাখতেহবে。
ডেঙ্গু জ্বরে আরেকটি অদ্ভুদ ঘটনা হচ্ছে। ডেঙ্গু জ্বরের তিনটি ফেস রয়েছে। একটি হলো জ্বরের ফেস, আরেকটি হলো, ক্রিটিক্যাল ফেস, আরেকটি হলো, রিকোভারি ফেস। মানুষ জ্বরের সময়টা নিয়ে বেশি চিন্তিত থাকে। শরীরব্যধা, জ্বর হয়, বমি হয়। জটিলতা তৈরি হয়, জ্বরের পরে অবস্থায়। অনেক রোগী চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলেন না। জ্বর চলে যাওয়ার পর উনি স্বাভাবিক চলাফেরা শুরু করে দেন। মনে করেন, আমি ভালো আছি। এই সময় তার দুর্বল লাগে। তবে এ সময়টা সবচেয়ে জটিল। এ সময় যদি তিনি সহযোগিতা না পান, তখন ডেঙ্গু শক সিনড্রোমের দিকে চলে যায়। প্রশ্ন : ডেঙ্গু হলে তরলের পাশাপাশি আর কী কী খাওয়া যাবে?উত্তর : স্বাভাবিক পারিবারিক খাবার খাবে। স্বাভাবিক খাবারই খাবে, এর সঙ্গে বাড়তি তরল বেশি করে খাবে। যেহেতু তরল বেশি যাচ্ছে, তাই লিকুইড ও লবণ সমৃদ্ধ লিকুইড বেশি করে খাচ্ছি।
প্রশ্ন : এই ক্ষেত্রে হয়তো কেউ প্রেশারের রোগী , তিনি অ্যান্টি হাইপারটেনসিভ ওষুধ নিচ্ছেন, এ সময় তার প্রেশার যদি এমনি কমে যায়, তাহলে কি আপনারা ওই ওষুধটা ব্ন্ধ করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে বলেন?
উত্তর : কিছু কিছু ক্ষেত্রে যেমন প্রেশারের রোগী, ডায়াবেটিসের রোগী, হার্টের রোগী। অনেক সময়, দেখা যায়, তারা স্যালাইন দিতে ভয় পায়। কিন্তু ডেঙ্গু জ্বরে যখন দেখা যায়, উনার প্রেশার কমে যায়, আমরা প্রেশারের ওষুধ বন্ধ রাখি। আমরা সবসময় রোগীদের বলি এসব ওষুধ কখনোই বন্ধ করবেন না। কিন্তু রোগীদের ক্ষেত্রে আরেকটি বার্তা হলো, ডেঙ্গু জ্বরের ক্ষেত্রে বিষয়টি আলাদা। এখানে যখন প্রেশার কমে যাবে, যিনি প্রেশারের ওষুধ খাচ্ছেন, তার ওষুধটা বন্ধ রাখতে হবে। উপরন্তু তাকে লিকুইড খেতে হবে।