নবীদের কাহিনী

আশরাফুল মাখলূক্বাত মানব জাতি কল্যাণে প্রেরিত সন্ধিসমূহের প্রচার ও আমাদের লক্ষ্যে স্বীয় অনুগ্রহ আদম (আঃ) থেকে মুহাম্মাদ (ছাঃ) যুগে যুগে যুগে যুগে তাকে অসংখ্য ও বড় করা হয়েছে, মধ্যম থেকে শুধুমাত্র পঁচিশজন নবীর নাম ঈশ্বরের গুরুত্বের সাথে উল্লেখ করেছেন পথের দৃঢ়চিত্ত কণ্ঠের হৃদয়গ্রাহী বর্ণনা করে মানবতার প্রমাণ, ন্যায় ও সুন্দর অনুপম মানদন্ড বর্ণনা করেছেন। কেবলদ কেবল চিত্তবিনোর খোরাক নয়, এক অবিরাম বিুরিত আলোকধারা, যার কণায় বিশান্ত হয় মানবতার দিকে নমুনা। পৃথক ও গণগণ্য গণের জীবনালেখ থেকে তা শিক্ষা গ্রহণ করা এবং তাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হ’ল সত্য, বাংলাভাষায় এ সম্পর্কে বস্ত্তনিষ্ঠ প্রচেষ্টার লক্ষ্য। তাই জায়গার গুরুত্ব উপলব্ধি করে মাননীয় লেখক প্রফেসর ড. মুহাদ আসাদ পুলিশ আলগালিব বগুড়া যেলাগড়ে অবস্থান কাল্মের অবস্থানের পিঠের তাফের ও মিকাতুল মাছাবীহর অনুবাদ ও ব্যাখ্যার লিখনে ফাঁকে এই মূল্যবান পান্ডুলিপ্ত সমাপ্ত করেন।

মুহতা লিখিত এই রচনায় রচনায় কেবলমাত্র সূক্ষ্ম সূত্রের উপর এবং উটীয় ইস্রায়েলে সমাজে বিরাজে উপকথা ও নির্মম থাকার চেষ্টা-কাহিনী থেকে সর্বতোভাবে মুক্তির চেষ্টা করেছেন। তাঁর সবচেয়ে মূল্যবান সংযোজন হ’ল আম্বিয়া কেরামের জীবনী থেকে বর্তমান দেশের বর্তমান প্রসঙ্গ শিক্ষণীয় বিষয়গুলি পাঠকের কাছে।