Giới thiệu về জাহান্নাম থেকে মুক্তির উপায়
Heaven, Hell, and the right information to make them aware of the aid application.
আল্লাহ তা‘লা জান্নাতী এবং জাহান্নামীদের অবস্থার মধ্যে সম্পূর্ণ বৈপরিত্য রেখেছেন। আল্লাহ বলেন,
“জাহান্নামের অধিবাসী এবং জান্নাতের অধিবাসী সমান হতে পারে না। যারা জান্নাতের অধিবাসী, তারাই সফলকাম।” (সূরা হাশর-২০)
জ্বিন ও ইনসানকে আল্লাহ তা‘লা কেবল তাঁরই এবাদতের উদ্দেশ্যে সৃষ্টি করেছেন। তাদেরকে আনুগত্যের আদেশ করেছেন। মুমিনদেরকে জান্নাতের সুসংবাদ দিয়েছেন। মিথ্যারোপকারীদেরকে জাহান্নামের ভয় দেখিয়েছেন। তাদের হেদায়েতের জন্য অসংখ্য নবী রাসূল প্রেরণ করেছেন।
নবী করীম সা. বলেন, “আমার এবং মানুষের দৃষ্টান্ত হলো এমন এক ব্যক্তির ন্যায়, যে আগুন প্রজ্বলিত করল। অতঃপর আলোৎসাহী পোকাগুলো এসে আগুনে পতিত হচ্ছিল। ওই ব্যক্তি বাঁধা দিয়েও তাদের বারণ করতে পারছিল না; তারা আগুনে ঢুকেই পড়ছিল। আমিও তেমন, তোমাদেরকে আগুন থেকে বারণ করছি আর তোমরা আগুনে ঝাঁপিয়ে পড়ছ।” (বুখারী-৩২৪৪)
জাহান্নামের বিশালতা, তার কঠিন শাস্তি এবং তার অধিবাসীদের চরম পরিতাপের দিকে লক্ষ্য করে তার নামও একাধিক বর্ণিত হয়েছে।
জাহান্নামের নামগুলো তার বৈশিষ্ট্যের বিবরণ প্রকাশ করে।
আল্লাহ তা‘লা জান্নাত-জাহান্নাম সৃষ্টি করে উভয়ের বৈশিষ্ট্য বলে দিয়েছেন। জান্নাতের দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। জাহান্নাম থেকে মুক্তির উপায় নির্ধারণ করেছেন। আল্লাহ কারো ওপর জোর করে কিছু চাপিয়ে দেন না। তিনি পরিষ্কারভাবে সবকিছু বর্ণনা করেছেন। হেদায়েত করেছেন, শিখিয়েছেন, উৎসাহ দিয়েছেন, সতর্ক করেছেন। আর মানুষ স্বেচ্ছায় নিজ পরিণামস্থল ঠিক করে নেয়।
একদিকে কুফর চিরস্থায়ী জাহান্নামের পথ। অপরদিকে ঈমান ও সৎকর্ম জাহান্নাম থেকে মুক্তির পথ। এ কারণেই মুসলিমগণ প্রতিপালকের কাছে তাদের ঈমানের ওসিলা দিয়ে জাহান্নাম থেকে আশ্রয় চান। আল্লাহ বলেন,
“যারা বলে, হে আমাদের পালনকর্তা, আমরা ঈমান এনেছি, কাজেই আমাদের গোনাহ ক্ষমা করে দিন আর আমাদেরকে জাহান্নামের আযাব থেকে রক্ষা করুন!” (সূরা আলে ইমরান-১৬)
কুরআন-হাদিসে জাহান্নাম থেকে বাঁচার অনেকগুলো আমল বর্ণিত হয়েছে-
জাহান্নাম থেকে মুক্তি পেতে আমলের তাগিদ করেছেন।
আল্লাহ সকলকে জাহান্নাম থেকে বাঁচার তাওফিক দিন..!
আল্লাহ তা‘লা জাহান্নামের বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করেছেন। জাহান্নামের দরজা, জাহান্নামের শিকল ও জাহান্নামের অভ্যন্তরীণ সকলকিছু বর্ণনা করে মানুষকে তা থেকে বাঁচার আদেশ করেছেন।
নামায হলো জাহান্নাম থেকে নিরাপত্তার গ্যারাণ্টি,
পরকালে আগুনের উত্তাপকালে নামাযের সুযোগ থাকবে না।
জাহান্নামের আয়তন বিশাল। তবে তা পাপিষ্ঠদের জন্য অতিসংকীর্ণ হয়ে যাবে। একজন পাপিষ্ঠের দেহকে জাহান্নমে দীর্ঘ ও বিরাট করে দেওয়া হবে, ফলে একজনের দাঁত হবে উহুদ পর্বতের মতো বড়। তার দুই কাঁধের মাঝে দূরত্ব হবে তিনদিন ভ্রমণের পথ।
জাহান্নামে অনেক স্তর থাকবে। স্তরবিশেষ জাহান্নামীদের শাস্তিতে তারতম্য ঘটবে। এটি আল্লাহর ন্যায়পরায়ণতার নিদর্শন।
আল্লাহ তা‘লা জাহান্নামীদের পানিয়ের বিবরণ দিয়েছেন। সেটিও হবে তাদের জন্য একপ্রকার আযাব। কুরআনুল কারীমের একাধিক স্থানে এর বিবরণ উল্লেখ হয়েছে।
What's new in the latest 3.0
Thông tin APK জাহান্নাম থেকে মুক্তির উপায়
Phiên bản cũ của জাহান্নাম থেকে মুক্তির উপায়
জাহান্নাম থেকে মুক্তির উপায় 3.0
জাহান্নাম থেকে মুক্তির উপায় 2.0
জাহান্নাম থেকে মুক্তির উপায় 1.0

Tải xuống siêu nhanh và an toàn thông qua Ứng dụng APKPure
Một cú nhấp chuột để cài đặt các tệp XAPK/APK trên Android!