সীরাত বিশ্বকোষ | Sirat e Rasul

রসুলদুল্লাহ সাহেবের জীবন সম্পর্কিত বই সিরাতুন্নবী সঃ। সিরাতে রসুল সান্নিধ্যের বইগুলি তার বইয়ের ইতিহাসের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য এবং বইয়ের মুখোমুখি হয়। অন্যান্য সীরাত গ্রন্থো এই বইগুলি থেকে শুরু হয়েছে।

রাসুলুল্লাহ সুমের প্রথমবারের মতো ইসলামের ঘটনাচক্রে কিছুটা সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে এই সীরাত গ্রন্থে। সামামিক আরব সংস্কৃতি, রাজনীতি, শেষ সবুছুর সংযুক্তি রয়েছে।

দারোগুলি এই বইয়ের মূল গবেষণার মাধ্যমে ইবনে হিশাম এবং বাংলার ব্যাখ্যা ইসলামিক ফাউন্ডেশান বাংলাদেশ।

আমরা একবারে দ্বীনের পড়াশুনা করি কিছু পরীক্ষা আশা করি কোনও এক অ্যাডপ্লেক্সের জন্য এটি পান। কৃষকদের পরামর্শ একা কাম্য।

অ্যাপের বৈশিষ্ট্য

☆ ☆ সম্পূর্ণ স্ক্রিন মোড।

☆ ☆ নাইট মোড।

☆ ☆ পিন পৃষ্ঠা।

☆ books বইয়ের মতো অনুভূমিক পাঠ মোডে সোয়াইপ করুন।

☆ ☆ উল্লম্ব স্ক্রোলিং পঠন মোড।

Page page পৃষ্ঠা নম্বর অনুসারে অনুসন্ধান করুন।

✓ স্ক্রিনশট ফেসবুক, টুইটার, হোয়াট-অ্যাপ এবং অন্যদের ভাগ করে নেওয়ার সাইটগুলিতে ভাগ করে share

ইসলামী ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশের প্রকাশিত রসুলুল্লাহ হাজরাম মুহাম্মদ পিবিউএইচ জীবনী বা সিরাত সিরিজ।

বইটি রাসুলুল্লাহ সাঃ সিরাতুন্নবী সাঃ এর জীবনী অবলম্বনে রচিত। এই বইটি সীরাতে নবীর সমস্ত গ্রন্থের মধ্যে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য এবং উত্তম গ্রন্থ হিসাবে বিবেচিত হয়। অন্যান্য সিরাত গ্রন্থও এই বই থেকে নেওয়া হয়েছে।

মহানবী (সা।) - এর জীবনকাল থেকে শুরু করে ইসলাম বিজয় পর্যন্ত প্রায় প্রতিটি বিষয়ই এই সীরাতে সুন্দর করে বর্ণনা করা হয়েছে। সমসাময়িক আরব সংস্কৃতি, রাজনীতি, যুদ্ধ সব মিলিয়ে রয়েছে।

এই দুর্দান্ত বইটি মূলত ইবনে হিশাম রচনা করেছিলেন এবং ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কর্তৃক বাংলায় অনুবাদ হয়েছিল।

একজন আরব ধর্মীয়, সামাজিক ও রাজনৈতিক নেতা এবং ইসলামের প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মদ পিবিউউস। ইসলামী মতবাদ অনুসারে, তিনি একজন নবী ছিলেন, তিনি আদম, আব্রাহাম, মূসা, যীশু এবং অন্যান্য ভাববাদীদের একেশ্বরবাদী শিক্ষার প্রচার ও নিশ্চিত করার জন্য প্রেরণ করেছিলেন। তিনি হলেন ইসলামের মূল প্রধান শাখায় Godশ্বরের চূড়ান্ত নবী হিসাবে বিশ্বাসী, যদিও কিছু আধুনিক সম্প্রদায় এই বিশ্বাস থেকে দূরে সরে গেছে। [n 3] মুহাম্মদ আরবকে একক মুসলিম শাসনে রূপান্তরিত করেছিলেন, কুরআন তথা তাঁর শিক্ষাদান এবং রীতিনীতিগুলির সাথে এটি গঠন করেছিল ইসলামী ধর্মীয় বিশ্বাসের ভিত্তি।

আনুমানিক ৫ 5০ খ্রিস্টাব্দে (হাতির বছর) আরবীয় মক্কা শহরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, মুহম্মদ ছয় বছর বয়সে এতিম হয়েছিলেন। তাঁর পিতামহ আবদুল আল-মুত্তালিবের যত্নে তাঁর মৃত্যু হয়েছিল এবং তাঁর মামা আবু তাঁর মৃত্যুর পরে তালিব। পরবর্তী বছরগুলিতে, তিনি পর্যায়ক্রমে হীরা নামে একটি পাহাড়ী গুহায় কয়েক রাত প্রার্থনা করার জন্য নিজেকে বিচ্ছিন্ন করে দিতেন। যখন তিনি 40 বছর বয়সে ছিলেন, মুহাম্মদ গাব্রিয়েল দ্বারা গুহায় গিয়েছিলেন এবং fromশ্বরের কাছ থেকে তাঁর প্রথম প্রকাশ পেয়েছিলেন বলে জানা গেছে। 613 সালে, মুহাম্মদ প্রকাশ্যে এই আয়াতগুলি প্রচার শুরু করলেন এবং ঘোষণা করলেন যে "Godশ্বর এক", Godশ্বরের কাছে সম্পূর্ণ "আজ্ঞাবহ" (islm) জীবনের সঠিক পথ এবং তিনি theশ্বরের একজন নবী এবং রাসূল ছিলেন, অন্যের মতো ইসলামে নবীগণ।

মুহাম্মদের অনুসারীরা প্রথমদিকে সংখ্যায় কম ছিল এবং মক্কার মুশরিকদের কাছ থেকে শত্রুতার অভিজ্ঞতা লাভ করেছিল। চলমান তাড়না থেকে বাঁচার জন্য তিনি তাঁর কিছু অনুগামীকে y১৫ সালে আবিসিনিয়ায় পাঠিয়েছিলেন, তার আগে এবং তাঁর অনুসারীরা 6২২ সালে মক্কা থেকে মদিনায় (তত্ ইয়াথরিব নামে পরিচিত) হিজরতের আগে। এই হিজড়াটি ইসলামিক ক্যালেন্ডারের সূচনা করে, এছাড়াও হিজরি পঞ্জিকা হিসাবে পরিচিত। মদিনায় মুহাম্মদ মদীনা সংবিধানের অধীনে উপজাতিদের একত্রিত করেছিলেন। ডিসেম্বর 629 সালে, আট বছর ধরে মক্কা উপজাতির সাথে লড়াই করার পরে, মুহাম্মদ 10,000 মুসলিম ধর্মান্তরকারীদের একটি সৈন্য সংগ্রহ করেছিলেন এবং মক্কা শহরে যাত্রা করেছিলেন। বিজয়টি মূলত বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় গিয়েছিল এবং মুহাম্মদ সামান্য রক্তপাতের সাথে শহরটি দখল করেছিলেন। বিদায় তীর্থস্থান থেকে ফিরে আসার কয়েক মাস পরে 63৩২ সালে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং মারা যান। তাঁর মৃত্যুর সময় অবধি বেশিরভাগ আরব উপদ্বীপ ইসলাম গ্রহণ করেছিল।