关于আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা
阿育吠陀医学
আয়ুর্বেদ চিকিত্সা বলতে ভেষজ বা উদ্ভিদের মাধ্যমে যে চিকিত্সা দেয়া হয় তাকে বুঝানো হয়। এই চিকিত্সা ৫০০০ বছরের পুরাতন। আদি যুগে গাছপালার মাধ্যমেই মানুষের রোগের চিকিসা করা হতো। এই চিকিত্সা বর্তমানে ‘হারবাল চিকিত্সা’ তথা ‘অলটারনেটিভ ট্রিটমেন্ট’ নামে পরিচিতি লাভ করেছে।
বর্তমানে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তানে এই চিকিত্সা বেশী প্রচলিত। পাশাপাশি উন্নত বিশ্বেও এই চিকিত্সা ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। কারন মর্ডান এলোপ্যাথি অনেক ঔষধেরই side effect বা পার্শ প্রতিক্রিয়া রয়েছে। যেমনঃ ঔষধ সিপ্রোফ্লক্রাসিন, ফ্লুক্লক্রাসিলিন, মেট্রোনিডাজল, ক্লক্রাসিলিন প্রভৃতি ঔষধ রোগ সারানোর পাশাপাশি মানব শরীরকে দুবর্ল করে ফেলে এবং দীর্ঘদিন ব্যবহারের ফলে স্মৃতিশক্তি, যৌনশক্তি, কর্মক্ষমতা কমে যাওয়ার ইতিহাস পাওয়া যায়। কিন্তু তবুও দ্রুত আরোগ্য লাভের জন্য মানুষ এগুলো ব্যবহার করে চলেছে। পক্ষান্তরে ডাক্তারও ঔষধ ব্যবসায়ীগন এসকল সাইড এফেক্ট পরওয়া না করে সুনামের জন্য অনবরত দেদারছে রোগীদেরকে এসকল ঔষধ দিয়ে যাচ্ছেন। তাই এখন এ ঔষধের বিকল্প ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া মুক্ত হিসেবে বিশ্বে এখন ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। মাঝে মধ্যেই আমরা নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ি। অনেকেই আছেন যাদের জন্য ঠাণ্ডা সর্দি কাশির সমস্যা বছরের প্রতিটি সময়ের সমস্যা। এছাড়াও মাঝে মাঝেই মুখের মাড়ির সমস্যা, ছোটোখাটো নানা সমস্যা, শ্বাসকষ্টের সমস্যায় ভুগে থাকেন অনেকেই। এই সকল সমস্যায় অনেকে ডাক্তারের কাছে দৌড়ান এবং অনেক ধরনের ঔষধ খেয়ে থাকেন। ঔষধের সাথে সাথেই ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও মুখ বুজে সহ্য করে নেন। কিন্তু এইসকল ছোটো খাটো সমস্যায় ঔষধ না ব্যবহার করে অনায়াসেই ঘরোয়া আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় দূর করা সম্ভব। জানতে চান কীভাবে? চলুন তবে দেখে নেয়া যাক।