关于ব্রহ্মাণ্ড মহাপুরাণ~Brahmanda
梵天普拉那是梵文写成的十八种印度教主要普拉那之一。
ব্রহ্মাণ্ড পুরাণ হল সংস্কৃত ভাষায় রচিত হিন্দুধর্মের আঠারোটি প্রধান পুরাণের অন্যতম অন্যান্য সব হিন্দু ধর্মগ্রন্থে এই পুরাণকে মহাপুরাণ বলে উল্লেখ করা হয়েছে মধ্যযুগীয় ভারতীয় সাহিত্যে এই পুরাণকে বায়বীয় পুরাণ বা বায়বীয় ব্রহ্মাণ্ড নামেও উল্লেখ করা হয়েছে। সম্ভবত ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ ও বায়ুপুরাণ একই গ্রন্থ ছিল। পরে দুটি পরস্পর-সম্পর্কযুক্ত দুটি পৃথক পুরাণের আকারে লিখিত হয়।
ব্রহ্ম-অণ্ড হল হিন্দুধর্মের সৃষ্টিতত্ত্বমূলক একটি ধারণা। ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ এই ধারণারই নামাঙ্কিত। এই পুরাণ প্রাচীনতম পুরাণগুলির অন্যতম। এর প্রাচীনতম অংশটি সম্ভবত খ্রিস্টীয় ৪র্থ শতাব্দীতে রচিত হয়। পরে বিভিন্ন যুগে এটি সম্পাদিত হয়। বর্তমানে এই পুরাণের একাধিক পাঠ পাওয়া যায়।
ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ গ্রন্থের পাণ্ডুলিপিগুলি বিশ্বকোষতুল্য। এগুলিতে সৃষ্টিতত্ত্ব, সংস্কার, রাজাবলি, পুরাণ, নীতি ও ধর্ম, যোগ, ভূগোল, নদনদী, সুশাসন, প্রশাসন, কূটনীতি, বাণিজ্য, উৎসব, কাশ্মীর, কটক ও কাঞ্চীপুরমের একটি ভ্রমণ নির্দেশিকা এবং অন্যান্য বিষয় আলোচিত হয়েছে।
ললিতা সহস্রনাম নামে একটি স্তোত্র ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত। এই স্তোত্রে মহাশক্তিকে ব্রহ্মাণ্ডের সর্বোচ্চ ঈশ্বরী বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এই পুরাণ অন্যতম প্রাচীন হিন্দু ধর্মগ্রন্থ যা ইন্দোনেশিয়ার বালিতে পাওয়া যায়। এটিকে যবদ্বীপীয়-ব্রহ্মাণ্ড নামে অভিহিত করা হয়।
এটি একটি সম্পূর্ণ ব্রহ্মাণ্ড মহাপুরাণ । অ্যাপটিতে এই পুরাণকে সম্পূর্ণভাবে উপস্থাপন করা রয়েছে।