关于bidoba mohila
এইএই্রক্রিয়াকেকোহয়হয়াস্টেসেস。 ফলাফলফলারাত্মকমকহয়েিকিৎসারবাইরেেচলোয়。
বৃহদান্ত্রে (পাকস্থলীর নিম্নাংশ থেকে মলদ্বার পর্যন্ত) টিউমার বেড়ে গেলে কোলন ক্যানসার হয়। আক্রমণের দিক থেকে এটি যুক্তরাষ্ট্রের তৃতীয় বৃহত্তম ক্যানসার। ক্যানসার সম্পর্কিত মৃত্যুর দিক দিয়েও এটি সেখানে তৃতীয় স্থান দখল করে আছে।কোলন ক্যানসার এবং রেক্টাল ক্যানসার একত্রে হতে পারে। তখন এটাকে বলা হয় কোলরেক্টাল ক্যানসার। রেক্টাল ক্যানসার হয় রেক্টামে (বৃহদান্ত্রের শেষের দিক বা মলদ্বারের নিকট)।
কোলন ক্যানসারের কয়েকটি দিক: (i) বৃহদান্ত্রের প্রাচীরে পলিপ (মাংসপিণ্ড) সৃষ্টির মাধ্যমে এটির শুরু হয়। (ii) চূড়ান্ত পর্যায়ে না যাওয়া পর্যন্ত উপসর্গ দেখা নাও দিতে পারে। যদিও দেখা দেয় তা গ্যাস্ট্রোইন্টেস্টাইনাল সমস্যা (যেমন- পায়খানা ক্লিয়ার না হওয়া বা অল্প পায়খানা হওয়া, বমি হওয়া, মিউকাস ডায়রিয়া ইত্যাদি)। (iii) কেমোথেরাপি, রেডিয়েশন থেরাপি ও সার্জারির মাধ্যমে চিকিৎসা করা হয়। (iv) উচ্চ আঁশযুক্ত খাবার, কম চর্বিযুক্ত খাদ্য কোলন ক্যানসার প্রতিরোধ করে। (v) নিয়মিত স্ক্রিনিং করলে এ রোগের প্রাথমিক পর্যায় ধরা পড়তে পারে। (vi) ৫০ বছর বয়স বা তদুর্ধ্বে এ রোগের বিস্তার হচ্ছে কিনা জানতে নিয়মিত স্ক্রিনিং করা উচিত।
কোলন ক্যানসার কি?কোলনে (মলাশয়) বা বৃহদান্ত্রে কোষের অস্বাভাবিক বা অনিয়ন্ত্রিত বৃদ্ধি হলে কোলন ক্যানসার হয়। বেশিরভাগ কোলন ক্যানসার হয় ননক্যান্সারাস বা বিনাইন টিউমার (এডিনোমেটাস পলিপ) থেকে, যা ম্যালিগন্যান্ট (অতি ক্ষতিকর) টিউমারে রূপ নেয়। ম্যালিগন্যান্ট টিউমার থেকে ক্যানসারযুক্ত কোষ রক্ত ও লসিকার মাধ্যমে শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়াতে পারে। ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি হয় এবং শরীরের সুস্থ টিস্যুকে আক্রমণ বা ধ্বংস করে।