ইসলামের চার খলিফার জীবনী

সমস্ত প্রশংসা মহান আল্লাহ জন্য ، যিনি মানুষকে শুধু তাঁরই ইবাদত বন্দেগী করার জন্য সৃষ্টি করেছেন।। সর্বশ্রেষ্ট ও সর্বশেষ নবী হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাল্লাম এর উপর অসংখ্য দরূদ ও ، যাঁর উসিলায় আমরা আমলের ইলিম পেয়েছি এবং যা দ্বারা পরকালে মুক্তি পেতে পারি। ইসলামের মহান আদর্শ আমাদের সম্মুখে থাকা সত্বেও আমরা অনেক কাজে ইসলাম বিরোধী লোকদেরকে অনুকরণ করতে শিখেছি।। বিশেষ করে যারা পাশ্চাত্য শিক্ষায় শিক্ষিত হচ্ছেন তাদের অনেকেই ইসলামের রীতি নীতি হতে দূরে সরে পরতেছেন।। এ ছাড়া যারা ইসলামের পথে আছেন তারা জবব িন্ন রকম ভুল তথ্য যুক্ত বই পুস্তক পব ী হচ্ছেন। তাই সবদিক বিবেচনা করে ، মহান আল্লাহর অশেষ মেহেরবাণীতে আমি বিভিন্ন সহীহ কিতাব বিভিন্ন অংশ থেকে এ গ্রন্থটি সংকলন করেছি।।

বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) সর্বশ্র্ শেষ রাসূল ছিলেন، আল্লাহ্ তা'আলার বাার 🦨 কিন্তু দৈনন্দিন জীবনে তিনি ছিলেন এক দর্শ মানুষ। সাধারণ মানুষের পক্ষে দুঃসাধ্য এমন এমন ক্ষে অস্বাভাবিক আদেশ-নির্দেশও তিনি দেনनন যে বাণী ও যে সত্য তিনি প্রচার করেছেন، নে তিনি তা পালন করেছেন। পবিত্র কোরআনে যা নির্দেশ দেয়া হয়েছে এবং তিনি নিজে যা উপদেশ দিয়েছেন ، সবই তিনি নিজের জীবনে বাস্তবায়িত করেছেন। অনেক মহা পুরুষের সাথে এখানেই তাঁর তাঁর পর

তাঁর স্বভাব-চরিত্র ও দৈনন্দিন জীবনযাত্রা সম্বন্ধে ধারণা করার জন্য কোন প্রকার কল্পনার আশ্রয় নেয়ার প্রয়োজন নেই।। তাঁর পুরো জীবনটাই ছিল উন্মুক্ত আর তর গণই তা পুংখানুপুংখরূপে বর্ণনা করে করে করে মহানবী (সা.) নিজেই বলেছেন، "আমি তোমাদের । আমার নিকট শুধু আল্লাহ্ বাণী অবতীর"

রাসূল (সাঃ) এর সবচেয়ে নিকটবর্তী তরররন র দিক থেকে সবচেয়ে কাছের ব্যক্তিরা বারাার বর্তী চার খলিফা، যাদের জীবনাদর্শ ছ฿া এর হুবহু অনুসরণ। তাদের সকলের আদর্শ রাষ্ট পরিচালনা সকক মাদের জন্য করণীয়। সুতরাং তাদের পরিপূর্ণ শাসন ব্যবস্াথর জীবনী আমাদের জানা থাক দরকার। তার পিয়াস মিটাতেই এ গ্রন্থের সংকॲন

জীবন ও জীবনের সমস্যা বুঝতে হলে মানুষ ও সমাজকে জানতে হলে, সর্বোপরি পরকালের মুক্তির পথ সুগম করতে হলে আমাদেরকে বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (স.) এর অমূল্য জীবন চরিতকে চলার পথে আলোকবর্তিকা হিসাবে গ্রহণ করতে হবে, সাথে সাথে তার চার খলিফার জীবনী জানাও আবশ্যক। ‏‎ ারলৌকিক মুক্তির বিকল্প কোন পথ নেই। এই আকাঙ্খা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে "বিশ্বনবী (সাঃ) -এর চার খলিফার খলিফার" তৎসহ তাত্ত্বিক আলোচনা ও শিক্ষণীয় বিষয়সমূহ পাঠক সমাজের খেদমতে উপস্থাপনের চেষ্টা করা হয়েছে।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।। আমাদের এ ক্ষুদ্র প্রয়াস পাঠক সমাজক ণিত করলেই আমাদের শ্রম সার্থক মনে কरব

এ কিতাব প্রণয়নে যারা কঠোর শ্রম ও্বর করে বিভিন্ন প্রকারে

সাহায্য সহযোগিতা করেছেন، তানের প্রত ্য দোয়া করি، মহান

আল্লাহ যেন আমাকে ও তাদের প্রত্যেককে রহমত ও মাগফিরাত

দান করেন এবং খাতেমা বিল খায়ের নছীরব আর তাঁর প্রিয় হাবীব

হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর মহব্বত দ্বারাএর মহব্বত দ্বারাা াদের কবরকে সিক্ত ও

জিন্দা করে দেন، নাজাতের ফয়সালা করेন এ কেতাবখানা পাঠ করে

মুসলিম সমাজ উপকৃত হলে আমার ও আমাদেরর ্থক হবে বলে আমি

আশা রাখি।

প্রুফ দেখা ও ছাপার কারণে ভুল হয়বাাাাা ভাবিক কিছু নয়। তাই যদি এ কিতাবে কোন ভুল ত্রুটি পাঠকের গোচরীভূত হয় তা সমালোচনার দৃষ্টিতে না না সরাসরি আমাদের নিকট জানালে উপকৃত হব হব পরবর্তী সংস্করনে সংশোধন করে দিতে দিতে পারব আল্লাহ আল্লাহ! মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে কবুল করুন ি কাজের উত্তম প্রতিদান প্রদান করুন। .