Karim Geeti - করিম গীতি সমগ্র

উস্তাদ শাহ আবদুল করিম (১৫ ফেব্রুয়বদুল করিম (১৫ ফেব্রুয়বদুর সেপ্টেম্বর ২০০৯) হচ্ছেন একজন বাংলাাং ্তি সঙ্গীতশিল্পী، সুরকার، গীতিকার ঙিল্পী ্ষক। তিনি বাউল সঙ্গীতকে অনন্য উচ্চতায় . কর্মজীবনে তিনি পাঁচশো-এর উপরে সংগীত েন। বাংলা সঙ্গীতে তাঁকে "বাউল সম্রাব" হিุ ধন করা হয়। তিনি বাংলা সঙ্গীতে অসামান্য অবদানজজং লাদেশ সরকার কর্তৃক ২০০১ সালে একঁশে একঁশে রে ভূষিত হন।

সঙ্গীত সাধনা

স্বশিক্ষিত বাউল শাহ আব্দুল ক঍িম এ পহ ায় পাঁচ শতাধিক গান লিখেছেন এবং সুরক . বাংলা একাডেমীর উদ্যোগে তার ১০টি গান অনূদিত হয়েছে। কিশোর বয়স থেকে গান লিখলেও কয়েক বছন গান শুধুমাত্র ভাটি অঞ্চলের মানুষোর রিয় ছিল। তার মৃত্যুর কয়েক বছর আগে বেশ কয়েজকর বাউল শাহ আব্দুল করিমের গানগুলো নতুন ্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করলে তিনবতিনব দে িচিতি লাভ করেন। বাউল সাধক শাহ আবদুল করিম-এর জীবনের শ লড়াই করেছেন দরিদ্রতার সাথে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন সময় তাান বিভিন্ন সময় তান ার্থে এগিয়ে এলেও তা তিনি কখনোই গ্ࣰও উল্লেখ্য، ২০০৬ সালে সাউন্ড মেশিন নাে সাউন্ড মেশিন নাে ডিও প্রকাশনা সংস্থা তার সম্মানা জীব ্তিঃ বাউল শাহ আবদুল করিম নামে বিভিনল াওয়া তার জনপ্রিয় ১২ টি গানের একটি ্রকাশ করে। এই অ্যালবামের বিক্রি থেকে পা঍য়ব঍য়ব অরর ্ধক্যজনিত রোগের চিকি‍ৎসার জন্য তারর াছে তুলে দেয়া হয়। ২০০৭ সালে বাউলের ​​জীবদ্দশায় শাহ আবর জীবন ও কর্মভিত্তিক একটি বই প্রথমবাर কাশিত হয়، "শাহ আবদুল করিম সংবর্ধন-গ্ম রকাশন) নামের এই বইটি সম্পাদনা করেন করেঋ করেঋ গবেষক ও প্রাবন্ধিক সুমনকুমার দাশ। শিল্পীর চাওয়া অনুযায়ী ২০০৯ সালের ট বিভাগীয় কমিশনার ও খান বাহাদুযযহর ফ এস্টেটের মোতাওয়াল্লি ড. জাফর আহমেদ খানের উদ্যোগে বাউল আব্দু মগ্র সৃষ্টিকর্ম নিয়ে গ্রন্থ 'শাহ আব চনাসমগ্র' প্রকাশিত হয়। বইটির পরিবেশক বইপত্র।

শাহ আবদুল করিমের জনপ্রিয় কিছু গানঃ

বন্দে মায়া লাগাইছে، পিরিতি শিখাইছে

আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম

গাড়ি চলে না

রঙ এর দুনিয়া তরে চায় না

তুমি রাখ কিবা মার

ঝিলমিল ঝিলমিল করেরে ময়ুরপংখী নাও

তোমার কি দয়া লাগেনা

আমি মিনতি করিরে

তোমারও পিরিতে বন্ধু

সাহস বিনা হয়না কভু প্রেম

মোদের কি হবেরে

মানুষ হয়ে তালাশ করলে

আমি বাংলা মায়ের ছেলে

আমি কূলহারা কলঙ্কিনী

কেমনে ভুলিবো আমি বাঁচি না তারে ছাড়াা

কোন মেস্তরি নাও বানাইছে

কেন পিরিতি বাড়াইলারে বন্ধু

মন মিলে মানুষ মিলে، সময় মিলেনা

সখী তুরা প্রেম করিওনা

কাছে নেওনা ,দেখা দেওনা

মন মজালে,ওরে বাউলা গান

আমার মাটির পিনজিরাই সোনার ময়নারে

নতুন প্রেমে মন মজাইয়া

বসন্ত বাতাসে সইগো

আইলায় না আইলায় নারে বন্ধু

মহাজনে বানাইয়াছে ময়ুরপংখী নাও

আমি তোমার কলের গাড়ি

সখী কুঞ্জ সাজাও গো

জিজ্ঞাস করি তোমার কাছে

যে দুংখ মোর মনে

হুরু থাকতে,আমরা কত খেইর (খেইল) খেলাইতত

হাওয়াই উরে আমার

গান গাই আমার মনরে বুঝাই

দুনিয়া মায়ার জালে

দয়া কর দয়াল তোমার দয়ার বলে

আগের বাহাদুরি গেল কই

মন বান‍দিব কেমনে

আমার মন উদাসি

আমি তরে চাইরে বন্ধু

কাঙ্গালে কি পাইব তোমারে

বন্ধুরে কই পাব

এখন ভাবিলে কি হবে

আসি বলে গেল বন্ধু আইলনা

আমি কি করি উপায়

প্রান বন্ধু আসিতে কত দুরে

বন্ধু ত আইলনাগু সখী

আমি গান গাইতে পারিনা

খুজিয়া পাইলাম নারে বন্ধু

ভব সাগরের নাইয়া

বইয়ের তালিকাসমূহঃ

আফতাব সঙ্গীত (আনুমানিক ১৯৪৮)

গণ সঙ্গীত (১৯৫৭)

কালনীর ঢেউ (১৯৮১ সালের সেপ্টেম্বর)

ধলমেলা (১৯৯০ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি)

ভাটির চিঠি (২৪ এপ্রিল ১৯৯৮)

কালনীর কূলে (নভেম্বর ২০০১)

শাহ আব্দুল করিম রচনাসমগ্র (সংকঁন ও রচনাসমগ্র (সংকঁন ও ররিম ভেন্দু ইমাম، ২২ মে ২০০৯)

সম্মাননা

একুশে পদক (২০০১)

কথা সাহিত্যিক আবদুর রউফ চৌধুরি পদক (্)

রাগীব-রাবেয়া সাহিত্য পুরস্কার (২০০র)

লেবাক এ্যাওয়ার্ড (২০০৩)

মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার সম্মাননা সম্মাননা (২০০৪)

সিটিসেল-চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়াাড ন সম্মাননা (২০০৫)

বাংলাদেশ জাতিসংঘ সমিতি সম্মাননা (২০া)

খান বাহাদুর এহিয়া পদক (২০০৮)

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী সম্মাননা

হাতিল এ্যাওয়ার্ড (২০০৯)

এনসিসি ব্যাংক এনএ সম্মাননা (২০০৯)

মৃত্যু

২০০৯ সালের ১২ই সেপ্টেম্বর বাউল সম্র ুল করিম মৃত্যু বরণ করেন। সেই দিন শনিবার সকাল ৭টা ৫৮ মিনিটে সিল ি ক্লিনিকে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগর সিলেটের নুরজাহান পলি ক্লিনিকে চিকধধ ্দুল করিমকে ১১ সেপ্টেম্বর শুকুরবাুর ই লাইফসাপোর্ট দিয়ে বাঁচিয়ে রাখা রাখা হাখা়ে

তথসূত্রঃ উইকিপিডিয়া