বাঁশখালী ব্লাড ব্যাংক 정보
"반쉬칼리혈액은행"은 임종환자의 신뢰와 믿음의 자발적인 단체입니다.
বাঁশখালী ব্লাড ব্যাংক একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। সেচ্ছায় রক্তদান, স্ব-উদ্যোগে মানবতার পাশে দাঁড়াতে ইচ্ছুক মানবিক মানুষদের নিয়ে এই সংগঠন যাত্রা শুরু হয়। 'বাঁশখালী ব্লাড ব্যাংক' বাঁশখালীর অন্যতম সক্রিয় ব্লাড ব্যাংক হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। শুধু বাঁশখালীতেই নয়, সারাদেশ ব্যাপী কাজ করে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। অসহায় মুমূর্ষু রোগীদের পাশে দাঁড়ানো, রক্তদান ও অসহায় মুমূর্ষু রোগীদেরকে দুঃচিন্তামুক্ত রাখতে মানবতার খাতিরে এই সংগঠন যাত্রা করেন।
বাঁশখালী ব্লাড ব্যাংক নানান সময়ে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করে থাকেন। তন্মধ্যে গরীব অসহায় মানুষের মাঝে খাবার বিতরণ, মুমূর্ষু ও শীতার্তদের শীতবস্ত্র বিতরণ, দরিদ্র শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ সহ নানা কর্মসূচীর মাধ্যমে মানবিক কর্মসূচি স্বগৌরবে পালন করে যাচ্ছে 'বাঁশখালী ব্লাড ব্যাংক'। বিশেষ করে বাঁশখালীর অসহায় রোগীদের, হতদরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়ানোর এবং রক্তের অভাবে যেন কোথাও কোনও অসহায় মুমূর্ষু রোগী কষ্ট না পায়, পথশিশুদের জন্য কিছু করার ও বাঁশখালীর হতদরিদ্রদের ফ্রি চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করা থেকে শুরু করে শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর লক্ষে ২০১৬ সালের শেষের দিকে যাত্রা করেন দক্ষিণ চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী এই অনলাইন ভিত্তিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘বাঁশখালী ব্লাড ব্যাংক’
🔴কেন রক্তদান করবেন🔴
আমরা অনেকেই আমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী চার মাস পরপর বিভিন্ন ধরণের রুগিকে রক্তদান করে থাকি। রক্তদান করার পূর্বে রক্তদাতার রক্তের বেশ কিছু পরীক্ষা করানো হয়। এই পরীক্ষা-নিরিক্ষার খরচ রুগির অভিভাবক বহন করলেও লাভটা কিন্তু রক্তদাতাদেরই হয়ে থাকে। এই blood test-গুলোর মাধ্যমে blood donor তার সুস্থতার বিষয়ে নিশ্চিত হতে পারে। পুরো রক্তদানের প্রক্রিয়ায় একজন রক্তদাতার কি কি পরীক্ষা-নিরিক্ষা করা হয় তা আজ জানব।
❍ ১৮ বছর থেকে ৬০ বছরের যেকোনো সুস্থদেহের মানুষ রক্ত দান করতে পারবেন।
❍ শারীরিক এবং মানসিক ভাবে সুস্থ নিরোগ ব্যক্তি রক্ত দিতে পারবেন।
❍ আপনার ওজন অবশ্যই weight 50 কিংবা তার বেশি হতে হবে।
❍ মহিলাদের ক্ষেত্রে ৪ মাস অন্তর-অন্তর, পুরুষদের ক্ষেত্রে ৩ মাস অন্তর অন্তর রক্ত-দান করা যায়।
❍ রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ, রক্তচাপ ও শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিক থাকতে হবে।
❍ শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত রোগ এ্যাজমা, হাপানি যাদের আছে তারা রক্ত দিতে পারবেন না।
❍ রক্তবাহিত জটিল রোগ যেমন-ম্যালেরিয়া, সিফিলিস, গনোরিয়া, হেপাটাইটিস, এইডস, চর্মরোগ, হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, টাইফয়েড এবং বাতজ্বর থাকলে রক্তদানের পূর্বে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
❍ মহিলাদের মধ্যে যারা গর্ভবতী এবং যাদের পিরিয়ড চলছে উনারা এই সময়ে রক্তদান করতে পারবেন না।
❍ আপনাকে অবশ্যই হেপাটাইটিস-বি, হেপাটাইটিস-সি, এইডস, ক্যান্সার, যক্ষা, সিজোফ্রেনিয়া এবং ম্যালেরিয়া রোগমুক্ত হতে হবে।
❍ কোন বিশেষ ধরনের ঔষধ সেবন করলে বা এ্যান্টিবায়োটিক সেবন করলে রক্তদান করতে পারবেন না।
সকল মানুষের ইচ্ছায় হোক স্বেচ্ছায় রক্তদান।
"রক্ত দিন জীবন বাঁচান"