সাক্ষ্য আইন ১৮৭২ আইনটি একটি মামলার য
১৮৭২ সালে প্রণীত এই আইনটি খুব বড় বা দীর্ঘ নয়। মাত্র ৩ টি খণ্ড আর ১৬৭ টি ধারায় সাক্ষ্য ও সাক্ষী সম্পর্কে প্রায় সব কথাই উঠে এসেছে। এই আইন ফৌজদারি কার্যবিধি ও দেওয়ানি কার্যবিধি উভয়টিতেই পুরো মাত্রায় কাজে লাগে। সাক্ষী ছাড়া মামলা-মোকদ্দমার কোনো গ্রহণযোগ্যতা তৈরি হয় না। মামলার ন্যায়বিচারে সাক্ষ্যই সবচেয়ে বড় সম্বল। একটি আদালতের চেয়ারে বসে শুধুই মামলার বিরোধীয় পক্ষগণের উপস্থাপিত সাক্ষ্যের ভিত্তিতেই একজন বিচারককে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করে যেতে হয়। ফলে সাক্ষ্য, সাক্ষী, প্রমাণ, প্রমাণের পদ্ধতি, বিচার্য ঘটনা ইত্যাদি অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আইনে নির্দিষ্ট হওয়াটা অনিবার্য ছিলো। সাক্ষ্য আইন এরই ফসল। সাক্ষ্য আইনে সাক্ষ্যের মৌলিক নীতি ও এর বিভিন্ন তত্ত্বগত ও পদ্ধতিগত উভয়ই বর্ণনা করা আছে। মূল আইনে উক্ত ১৬৭ টি ধারাকে দেখা যায় ৩টি প্রধান অংশে বিভক্ত করাই আছে। এই এ্যাপে এই আইনের প্রত্যকটি ধারা আমরা উল্লেখ করিছি। এই এ্যাপটি কোন সরকারী এ্যাপ নয়। ব্যাক্তিগত ভাবে তৈরী করা হয়েছে।