হযরত মূছা (আ) ও অভিশপ্ত ফেরাউন

কোরআন মাজিদে এবং নবী করীম ছল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াছাল্লামের হাদীসসমূহে হযরত মূছা মূছা,' আলাইহিছ ছালামের ফজিলত এবং ফেরাউন ও বনী ইস্রাঈলের ঘটনাবলী প্রসঙ্গে তাঁর উচ্চ মর্যাদা ও মহত্ত যেভাবে প্রকাশ করা হয়েছে তাতে কথা সুস্পষ্ট হয়ে আম্বিয়া হযরত ইব্রাহীম 'আলাইহিছ ছালামের পরেই হযরত মূছা' আলাইহিছ ছালাম উলুল আযম (উচ্চ মর্যাদাশীল) পয়গম্বর এবং অন্যান্য আম্বিয়া ও রাছুলগণের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ মর্যাদার অধিকারী

এক কথায়, হযরত মূছা 'আলাইহিছ ছালামের শৈশব থেকে পর্যন্ত অবস্থাবলী অবস্থাবলী এমন বিস্ময়কর এবং এমন যে যে, তা পাঠ করলে স্বতঃস্ফূর্তভাবে বলতে হয় যে, হযরত মূছা' আলাইহিছ ছালাম অতি উচ্চ রাছুল ছিলেন। এটাও মেনে নিতে হয় যে, ফেরাউন, তার কাওম বনী ইস্রাঈলদের পক্ষ থেকে যে সমস্ত দুঃখ দুঃখ হযরত হযরত 'আলাইহিচ্ছ ছালাম ভোগ করেছেন এবং তাদের অবস্থার সংশোধনের জন্য যে প্রকারের দুঃখ তিনি বরদাস্ত এর 'আলাইহিছ ছালাম ব্যতীত অন্য কোন নবী রাছুলের পীবিতোন য়া যায় না।

এক কথায়, হযরত মূছা 'আলাইহিছ ছালামের শৈশব থেকে পর্যন্ত অবস্থাবলী অবস্থাবলী এমন বিস্ময়কর এবং এমন যে যে, তা পাঠ করলে স্বতঃস্ফূর্তভাবে বলতে হয় যে, হযরত মূছা' আলাইহিছ ছালাম অতি উচ্চ রাছুল ছিলেন। এটাও মেনে নিতে হয় যে, ফেরাউন, তার কাওম বনী ইস্রাঈলদের পক্ষ থেকে যে সমস্ত দুঃখ দুঃখ হযরত হযরত 'আলাইহিচ্ছ ছালাম ভোগ করেছেন এবং তাদের অবস্থার সংশোধনের জন্য যে প্রকারের দুঃখ তিনি বরদাস্ত এর 'আলাইহিছ ছালাম ব্যতীত অন্য কোন নবী রাছুলের পীবিতোন য়া যায় না।

হযরত ইয়াকুব 'আলাইহিচ্ছ ছালামের অন্য এক নাম ছিবলল ছিবল ল সে নামেই তাঁর বংশধরকে বলা হয় বনী ইস্রাঈল। আর হযরত ইউছুফ 'আলাইহিহ্ ছালাম প্রসঙ্গে একথাও উল্লেখ রয়েছে যে যে, হযরত ইয়াকূব' আলাইহিছ ছালামের পুত্র ইউছুফ 'আলাইহিছ ছালাম মিসরে ক্ষমতার আসনে আসীন হওয়ার পর তিনি ভাইদের মাধ্যমে পিতা পিতা ও পরিবারবর্গকে ফিলিস্তিন মিসরে আসেন সম্মান ও মর্যাদার সাথে বসবাস করতে থাকেন।

আর তখন থেকেই মিসরে বনী ইস্রাঈলের প্রভাব ও প্রায প্রায প্রায ায় এবং ক্রমশ সেখানে তাঁরা নিজেদের প্রসারতা বিনস্তাঁরা নিজেদের প্রসারতা বিনস্তারক ফলে হযরত ইউছুফ 'আলাইহিছ ছালানের ইন্তিকালের পরশরের পরশরধক ে মিসরে বনী ইস্রাঈলের প্রাধান্য বিদ্যমান ছিল।

হযরত ইউছুফ 'আলাইহিছ ছালামের ইন্তিকালের পর থেকে হযরত মূছা' আলাইহিছ ছালাম পর্যন্ত দীর্ঘ কয়েক শতাব্দীকালের ইতিহাস কোরআনে বর্ণিত হলেও তাওরাতে কিছুটা ইঙ্গিত পাওয়া যায় যায় এ দীর্ঘ সময় তাঁদের ইতিহাস মিসরের সাথেই সংলল সংললল তাওরাতের বিবরণ মতে ইস্রাঈল [ইয়াকূব 'আলাইহিছ শহিছ ছমছ ছমল ে আরামদায়ক অঞ্চলে বসবাস করতেন। সেখানে তিনি প্রচুর ভূ-সম্পত্তির মালিক হয়েছিলেন। তিনি মিসরে সত্তর বছর জীবিত ছিলেন। অতএব ইয়াকূব 'আলাইহিছ ছালামের পূর্ণ বয়স হলধস হল বছর."

তাওরাতে আরো উল্লেখ রয়েছে যে, হযরত ইয়াকূব 'আলাইহিছ ছালামের সময় সময় হলে তিনি ইউছুফ' আলাইহিছ ছালামকে ডেকে অছিয়ত করেন যে যে, তাঁকে যেন মিসরের মাটিতে দাফন না করে পূর্ব পুরুষের দেশ দাফন করা হয় হয় এ অছিয়ত অনুযায়ী পিতার ইন্তিকালের পর ইউছুফ 'আলাইহিচ্ছ ছালাম তাঁর পবিত্র দেহ মমি করে সিন্দুকে পুরে রাখেন এবং ফিলিস্তিনে নিয়ে তা করেন করেন