তাফহীমুল কুরআন সম্পূর্ণ তাপসীর

অনুবাদ কুরআন হলো কোরআন সম্পর্কে দার্শনিক ও ইসলাম ধর্মের সাইয়েদ সাইয়েদ আলা মওদুদীর অনুযায়ী ৬ খণ্ডে খণ্ডে অনুবাদ তাফসীর (।)। মাওলানা মওদুদী এ তাফসীর লেখার জন্যে ৩০ বছর সময় ব্যয় করেন। তিনি ১৯৪২ সালে উর্দু ভাষায় শুরু করেন এবং ১৯৭২ সালে এটি সম্পন্ন করেন।

তাফহীম আধুনিকতাবাদী সংবিধানের সমন্বয় এবং আধুনিক ইসলামী চিন্তাধারাকে গভীরভাবে প্রভাবিত করেছে। এটা বিভিন্ন উপায়ে ঐতিহ্যগত তাফসীর থেকে ভিন্ন। অর্থনীতি ধর্মগ্রন্থের উপর একটি ঐতিহ্যবাহী ভাষ্যের বেশি বেশি কারণ সমাজবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান, ইতিহাস এবং রাজনীতি সম্পর্কিত আলোচনা রয়েছে। পাঠ্যাংশে পাঠ্যাংশে, মওদূদী কুরআনের দৃষ্টিকোণকে তুলে ধরেছেন এবং যুক্তি যে যে ইসলাম গোলকের গোলকের মধ্যে যথেষ্ট নির্দেশনা দেয়।

মওদুদী আয়াতসমূহের পিছনের ঐতিহাসিক সহ মুহাম্মদের সুন্নাহ আয়াতের আয়াতের আয়াতের প্রদানে আদর্শ কৌশল ব্যবহার।। । সাধারণভাবে আধুনিক বিশ্বের এবং বিশেষ করে মুসলিম সম্প্রদায়ের হওয়া সমস্যার সমস্যার ব্যাপকভাবে আলোচনা করে।।

তাফহীমুল কুরআন যে বৈশিষ্ট্যের দরুন বিশেষ মর্যাদার অধিকারী তা তাফসীরখানা না পড়া পর্যন্ত বুঝে বুঝে পারে না।। মধু কেমন তা খেয়েই বুঝতে হয়। অন্যের কথায় মধুর স্বাদ ও মিষ্ঠতা সঠিকভাবে জানা সম্ভব নয়। রাসূল ২৩ বছর রাসূল (সা) কালেমা তাইয়্যেবার দাওয়াত থেকে শুরু করে সমাজ রাষ্ট্রীয় রাষ্ট্রীয় ক্ষেত্রেই ইকামাতে ইকামাতে দ্বীনের যে মহান দায়িত্ব করেছেন সে সে সে জন্য জন্য কুরআন নাযিল নাযিল।।। রাসূল (সা) -এর নেতৃত্বে পরিচালিত ইসলামী আন্দোলনের বিভিন্ন ও পরিবেশে পরিবেশে পাক প্রয়োজন মতো যে হেদায়াত পাঠিয়েছেন তা ই ই কুরআনে ছড়িয়ে আছে।। রাসূল কুরআনকে আসল রূপে দেখতে হলে সা (সা) -এর ২৩ বছরের সংগ্রামী জীবনের সাথে মিলিয়ে বুঝবার চেষ্টা করতে হবে। তাফহীমুল কুরআন এ কাজটিই করেছে। এখানেই এর বৈশিষ্ট্য।

যে কুরআন একথাই বুঝাবার চেষ্টা করেছে যে, রাসূল (সাঃ) -এর ঐ আন্দোলনকে পরিচালনা করার জন্যই কুরআন এসেছে। তাই কোন সূরাটি ঐ আন্দোলনের কোন এবং এবং কি হয়েছে হয়েছে হয়েছে উল্লেখ করে বুঝানো যে ঐ পরিস্থিতিতে নাযিলকৃত সূরায় সূরায় দেয়া হয়েছে।। রাসূল আলোচনার ফলে পাঠক রাসূল (সাঃ) এর আন্দোলনকে এবং সে আন্দোলনে কুরআনের এমন এমন সুন্দরভাবে বুঝতে বুঝতে পারে যার ফলে কুরআন আসল মজা মজা প্রাণে প্রাণে প্রাণে উপলব্দি করতে পারে।

রাসূল কুরআন ঈমানদার পাঠককে রাসূল (সা) - এর আন্দোলনের সংগ্রামী ময়দানে নিয়ে হাযির করে। দূর থেকে হক ও বাতিলের সংঘর্ষ দেখে দেখে যাতে নিজেকে হকের হকের বাতিলের বিরুদ্ধে সক্রিয় পায় সে ব্যবস্থাই এখানে করা।। রাসূল আন্দোলনের ও ইকামাতে দ্বীনের রাসূল (সা) ও সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ) - কে যে ভূমিকা পালন করতে হয়েছে তা এ তাফসীরে জীবন্ত জীবন্ত হয়ে পাঠকের পাঠকের পক্ষে নিরপেক্ষ থাকার নেই নেই।। এ তাফসীর পাঠককে ঘরে বসে শুধু পড়ার মজা নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে দেয়না। তাকে ইসলামী আন্দোলনে উদ্বুদ্ধ করে। । সমাজে সে বাস করে সেখানে সেই সেই সংগ্রামী না চালালে চালালে বুঝা অর্থহীন বলে তার মনে হয়। তাফহীমুল কুরআন কোন নিষ্ক্রিয় মুফাসসিরের রচনা নয়। ইকামাতে দ্বীনের আন্দোলনের সংগ্রামী নেতার লেখা এ তাফসীর পাঠককেও সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ার তাকিদ দেয়। এটাই এ তাফসীরের বাহাদুরী।

আশাকরি তাফহীমুল কুরআন সম্পূর্ণ শিরোনামের শিরোনামের শিরোনামের করে করে প্রাত্যাহিক প্রাত্যাহিক উপকৃত উপকৃত আত্মীয় স্বজন স্বজন বান্ধবদের বান্ধবদের ব্যাবহার ব্যাবহার করে দিবেন।।

আপনার প্রদত্ত পজিটিভ রেটিং আমাদের অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করবে অন্য ইউজারদের ইউজারদের সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে।।

ধন্যবাদ।

বিঃ দ্রঃ এই অ্যাপ সম্পর্কে আপনার গুরুত্বপূর্ণ অভিমত আমাদের একান্ত কাম্য। । মাধ্যমে আপনার পাঠানো অভিমতের ভিত্তিতেই এই অ্যাপের উন্নয়ন সংশোধনে আমরা আমরা পদক্ষেপ গ্রহণ করব।।

ডাউনলোড লিংক

------------------------

https://play.google.com/store/apps/details?id=com.jituhasan.tafhimul_quran