الشيخ محمدبن عبدالوهاب الوصابي

তার নাম ও বংশ:

আবু ইব্রাহিম মুহাম্মদ বিন আব্দুল ওয়াহহাব বিন আলী আল-ওয়াসাবি আল-আব্দালী আল-ইয়ামানি।

আল-ওয়াসাবি: এটি ধামারের কাজ থেকে ওয়েসাব আল-সাফিলের সাথে সম্পর্কিত, এবং এটি ধামারের পশ্চিমে, প্রায় 8 ঘন্টার পথ দূরে অবস্থিত।

আল-আবদালি: এটি বনি আবদুল্লাহর সাথে সম্পর্কিত এবং এটি ওয়াসাব আল-সাফিল থেকে বিচ্ছিন্ন।

জন্ম ও লালন-পালন:

তিনি আনুমানিক পঞ্চাশের দশকে বনি আবদুল্লাহর বিচ্ছিন্নতায় জন্মগ্রহণ করেন এবং সেখানেই বেড়ে ওঠেন এবং যৌবন থেকেই তিনি ধার্মিকতার দিকে ঝুঁকে পড়েন; বিশেষ করে যে তিনি একটি ধর্মীয় পরিবারে বেড়ে উঠেছেন; তিনি তার শান্তি ও প্রশান্তিতে বড় হয়েছেন।

জ্ঞানের জন্য অনুরোধ:

অফিসে, তিনি ক্যালিগ্রাফি, পড়া এবং লেখা অধ্যয়ন করেন এবং তার পিতা ও তার শিক্ষকদের হাতে পবিত্র কোরআন মুখস্ত করেন।

তার যৌবনে, তিনি রাজ্যে চলে যান, এবং তিনি মক্কার মহান মসজিদেও অধ্যয়নরত ছিলেন, এবং কিছু সময়ের জন্য হারাম ইনস্টিটিউটে অধ্যয়ন করেন, তারপরে তার দেশে ফিরে আসেন এবং একেশ্বরবাদের আহ্বান জানান এবং প্রত্যাখ্যান করেন। বহুশ্বরবাদ, ধর্মদ্রোহীতা এবং সাম্প্রদায়িকতার... সুতরাং যারা তার বিরোধিতা করেছিল তারা তার বিরোধিতা করেছিল এবং তারা তাকে প্রত্যাখ্যান করেছিল; বিশেষ করে যেহেতু তাদের মতবাদ শাফেয়ী, এবং সেসব দেশে ধর্মদ্রোহিতা ও বহুদেবতাবাদের ওপর সুফিবাদের হাত রয়েছে।

- অতঃপর বিষয়টি সুন্নাহ গ্রহণের উপর মীমাংসা করে এবং সেসব দেশে তা ছড়িয়ে পড়ে; যার কারণে শায়খ মোবারক ও অন্যান্যরা।

- তিনি শেখ মুকবিলের কাছেও ভ্রমণ করেছিলেন, মহান আল্লাহ তাঁর প্রতি রহম করুন, এবং প্রায় চার বছর দাম্মাজে অবস্থান করেছিলেন - শীতকাল ব্যতীত - এবং তিনি সেই সুউচ্চ হলটিতে পড়াতেন, এবং ছাত্রদের ব্যক্তিগত পাঠ পড়াতেন, ইত্যাদি। .

হোদাইদাহে চলে যাওয়া:

শেখ, আল্লাহ তাকে রক্ষা করুন, আল হোদেইদাহ শহরে তার জন্য একটি মসজিদ তৈরি করেছিলেন - সুন্নি মসজিদ - তাই তিনি সেখানে চলে আসেন এবং সেখানে বসতি স্থাপন করেন, অনেক ছাত্র তার জন্য চলে যায় এবং তিনি সেখানে ওকালতি নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকেন , শিক্ষাদান, লেখকত্ব, ফতোয়া, এবং সুন্নাহ ছড়িয়ে দেওয়া।

লেখক:

শেখের লেখকের ইতিহাস রয়েছে এবং তার বেশ কয়েকটি বই রয়েছে:

(1) "তাওহীদের প্রমাণে দরকারী উক্তি"

এটি বিশ বছর আগে 1405 হিজরিতে লেখা হয়েছিল।

(২) “হাদিসের গ্রাজুয়েশনের তাৎপর্যের ব্যাখ্যাঃ “তিনটি মসজিদ ছাড়া আর কোনো ইতিকাফ নেই।”

(3) "মক্কার তীর্থযাত্রা সম্পর্কে স্পষ্ট বক্তব্য"।

(4) "মিম্বরের ডিগ্রীর সংখ্যা"।

(5) "মহানকে বুকের দুধ খাওয়ানোর হুকুম"।

তিনি আশিটিরও বেশি বই লিখেছেন, যেমনটি ভাই মুহাম্মদ বিন ইয়াহিয়া আল-ওয়াসাবি আমাকে বলেছিলেন; তিনি তার এক পাঠে শায়খের কাছে তা শুনেছেন।

শেখ/মুকবিল, সর্বশক্তিমান ঈশ্বর তাঁর প্রতি রহম করুন, শেখ/মুহাম্মদের লেখা এবং তাঁর রচনা বর্ণনা করেছেন এই বলে:

(তাঁর তদন্তে দক্ষতা, এবং তাঁর সংকলন, হাদীসের উপর তাঁর কথাগুলি অত্যন্ত নিখুঁত) [বই থেকে অনুবাদ: শেখের "অনুবাদ", আল্লাহ তাঁর প্রতি রহম করুন।

তিনি "ইলাস্ট্রেশন অফ কনোটেশন" এর ভূমিকায় বলেছেন:

(তিনি ফিকাহ ও হাদীসকে একত্রিত করেছেন, অনুবাদ উল্লেখ করেছেন, আলেমদের মতভেদ উল্লেখ করেছেন এবং হাদীসের মাত্রা উল্লেখ করেছেন)।

সুন্নাহকে কাজে লাগাতে এবং কথায় ও কাজে তার প্রতি আহ্বান জানানোর আগ্রহ:

শেখ/মুহাম্মদকে তার সমগ্র জীবনে, তার খাদ্য, পানীয়, বিবাহ, প্রার্থনা, প্রার্থনা, উপবাস, … এবং তার সমস্ত উপাসনায় সুন্নাহ প্রয়োগের একটি আয়াত হিসাবে বিবেচনা করা হয়।

তাঁর মসজিদে - সুন্নাতের মসজিদ - সুন্নতের জন্য নামাযের আযান; এতে কোন টানাপোড়েন নেই এবং এতে কোন বিদআতও নেই এবং সুন্নতের উপর সালাত আদায় করা, যেভাবে তিনি সুন্নাতের উপর মসজিদ নির্মাণ করেছেন, তা যদি এমন কিছু কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপ না করত যারা তাকে একটি মিহরাব নির্মাণ করতে বাধ্য করেছিল। এটা

এইভাবে বক্তৃতাগুলিতে তিনি সুন্নাহের প্রতি তাগিদ দেন, যেমন আমরা তার একটি বক্তৃতায় তাকে বলতে শুনেছি:

(সুন্নাহ হল যৌতুক (500) দিরহাম, (5000) ইয়েমেনি রিয়ালের সমতুল্য, এবং সর্বোত্তম দিকনির্দেশনা হল মুহাম্মদের নির্দেশনা, আল্লাহর দোয়া ও শান্তি তাঁর উপর বর্ষিত হোক, এবং সুন্নীরা হবে, খোদা ইচ্ছা, অগ্রভাগে, এবং আমি, ঈশ্বরকে ধন্যবাদ, এটি আমার মেয়েদের (5000) রিয়াল প্রয়োগ করেছি; আমি তাকে বলি: এটি যৌতুক...

আমরা সুন্নাহ প্রয়োগ করি, এবং আমরা কথা ও কাজে সুন্নি হতে আগ্রহী, এবং এটি একটি আমন্ত্রণ হিসাবে বিবেচিত হয়। ব্যবহারিক প্রয়োগ হল কল্যাণের আহ্বান এবং ঈশ্বরের আশীর্বাদ) [টেপ: "বিবাহের বিধান"]।

· এবং সে বলেছিল:

(আমাদের, আল্লাহর বান্দাদের, ইসলামের উপর আমল করতে হবে এবং যদি আমরা সুখী হতে, সফল হতে এবং ইহকাল ও পরকালে কথায়, কাজে এবং প্রয়োগে জয়ী হতে চাই তবে তা প্রয়োগ করতে হবে) [Ibid]।

শেখ/মুহাম্মাদকে বর্ণনা করে শেখ/মুকবিল, ঈশ্বর তাঁর প্রতি রহম করুন, বলেছেন:

(- সুন্নাতের প্রতি তার ভালোবাসার তীব্রতা।

- যদি সত্য তার কাছে উপস্থিত হয়, তবে সে তার গুড় দিয়ে কামড় দেয়, এবং কে এর বিরোধিতা করে তার পরোয়া করে না।

সুন্নীদের প্রতি তার তীব্র ভালবাসা এবং উদ্ভাবকদের প্রতি তার বিদ্বেষ।

বিশ্বাসের প্রতি তার আগ্রহ।

সুবিধার সঠিক বোঝাপড়া।

- মুসলমানদের বিভক্তকারী ঘৃণ্য পক্ষপাতের চরম ঘৃণা।

নম্রতা, দয়া, সহনশীলতা এবং ধৈর্য, ​​ঈশ্বর তাকে রক্ষা করুন। যতক্ষণ না জ্ঞানের ছাত্ররা এবং সাধারণ মানুষ তাকে ভালবাসত) [“উপযোগী উক্তি” এর ভূমিকা]।

সাক্ষী সুন্নাহ উল্লেখ করে তা মেনে চলেন।

উদ্ভাবক সম্পর্কে তার অবস্থান:

শাইখ ধর্মদ্রোহী এবং তাদের লোকদের প্রতি ঘৃণার জন্য পরিচিত ছিলেন এবং মহান পণ্ডিতগণ এর সাক্ষ্য দিয়েছেন।

শেখ মুকবেল, আল্লাহ তার প্রতি রহম করুন, বলেছেন:

(শেখ মুহম্মদ হলেন মুসলমানদের শব্দ সংগ্রহের আহ্বানকারী, কলঙ্কিত পক্ষপাতের বিরুদ্ধে সতর্ক করেছেন... এবং উদ্ভাবককে ঘৃণা করেন, প্রত্যেককে তার উদ্ভাবন অনুসারে) ["তাৎপর্যের স্পষ্টীকরণ" এর ভূমিকা]।

তিনি শেখ মুহাম্মদ আল-ইমামের "তানভীর আল-জালামাত" এর ভূমিকায় বলেছেন:

(সমসাময়িক সুন্নী আলেমদের মধ্যে, মিথ্যার মালিকদের মুখে দাঁড়ানো: শেখ/মুহাম্মদ নাসির আল-দীন আল-আলবানী, শেখ/ইবনে বায, শেখ/রাবী, এবং অন্যান্য, এবং ইয়েমেনে শেখ/মুহাম্মদ বিন আবদুল-ওয়াহহাব) আল-ওয়াসাবি - তাই তিনি এটি দিয়ে শুরু করেছিলেন - এবং শেখ / আব্দুল আজিজ আল-বারাই, এবং শেখ / আব্দুল্লাহ ইবনে ওসমান, এবং শেখ / ওসমান আল-আতমী, এবং শেখ / ইয়াহিয়া আল-হাজৌরি, এবং শেখ / আহমেদ বিন সাঈদ আল- হাজারী, এবং শেখ/আব্দুল রাকিব আল-ইবি, এবং তাদের মধ্যে শেখ/মুহাম্মদ বিন আবদুল্লাহ আল-ইমাম, যিনি জ্ঞান সংগ্রহকারী