শিক্ষনীয় শেখ সাদীর গল্প

ফার্সি সাহিত্যে একটি আছে ফার্সি যদি সাতজন একটি আছে যদি বাকি সাহিত্য দুনিয়া থেকে যদি বাকি সাহিত্য থেকে এই সাতজন কবি সাদি সাদি সাতজন সাদি গদ্যের সাদি সাদি সাদি দীর্ঘদিন দীর্ঘদিন ধরেই দীর্ঘদিন Ver más শেখ সাদিকে নিয়ে আজকের বিশেষ আয়োজন।

ফার্সি গদ্যের জনক মহাকবি শেখ সাদি। প্রথম দিকে তিনি কিশোরদের জন্য উপদেশমূলক গল্প ও লিখতেন লিখতেন. গল্পে গল্পে তিনি শুনিয়েছেন সততার পুরস্কার কীভাবে পাওয়া যায়. কীভাবে বিনীতশীলিত হতে হয়। কীভাবে ন্যায়-অন্যায় বিবেচনা করতে হয়। এক কথায়, মানুষের সামগ্রিক বিকাশকে বিকাশকে রেখেই তিনি গল্প, কবিতা করতেন করতেন. Ver más এই বয়সে নিজের চরিত্র চরিত্র ঠিক রাখা পাওয়া চরিত্র ঠিক রাখা পাওয়াপাওয়া. তার লেখায় জ্ঞানী, গুণী মনীষীদের পবিত্র জীবনাচরণ উদাহরণ হয়েছে.

আরবি কবিতা ও ও ছাড়াও তার লেখায় যথেষ্ট পবিত্র পবিত্র তার তার পবিত্র পবিত্র পবিত্র শেখ সাদির লেখা জনপ্রিয় 'কশিদা' তাঁকে তাঁকে শীর্ষে নিয়ে গেছে. (বালাগাল উলা বিকামালেহি / কাশাফাদ দুজা / ছাল্লু ওয়া খিসালিহী ছাল্লু ছাল্লু ছাল্লু ওয়া অন্ধকার রূপে যার দূরীভূত হলো অন্ধকার / রূপে যার দূরীভূত অন্ধকার

শেখ সাদির পুরো আবু মুহাম্মদ মুহাম্মদ মোশাররফ বিন মোসলেহ মুহাম্মদ তিনি ইরানের সুপ্রসিদ্ধ ‘সিরাজ’ নগরীতে জন্মগ্রকরহ সে দেশের রাজদরবারে সাদির বাবা চাকরি সাদির বাবার নাম সৈয়দ আবদুল্লাহ। মায়ের নাম মাইমুরা খাতুন। কৈশরের আগেই কবির বাবা মারা যান। এ কারণে কবির ছেলেবেলা কেটেছিল অনেক কষ্টে। তারমা তাকে নিয়ে বড় কঠিন বিপদে পড়ে যান। শেষমেশ রক্ষণাবেক্ষণের ভার অর্পিত হয় তার নানার কিন্তু নানার অবস্থাও সচ্ছল ছিল না।

এদিকে স্বভাবকবি বলেই সাদির জ্ঞান, তৃষ্ণাও ছিଲ র্ মা ভাবনায় পড়ে গিয়েছিলেন ছেলেকে কীভাবে মানুদররন এতিম সাদিকে নিয়ে মা কতটা কতটা কষ্টে করেছেন তা কতটা উঠতি যৌবনে বেপরোয়া সময়টাতে একদিন মূর্খতাবশত মায়ের চিৎকার করে উঠলে মা

আমাদের অ্যাপটি যদি ভালো লাগে তাহলে 5 স্টার দিয়ে আমাদের সাথে থাকুন.