শিক্ষনীয় শেখ সাদীর গল্প

সাহিত্যে একটি — ‘সাতজন সাহিত্যকর্ম রেখে দুনিয়া , কবির ’ জনক দীর্ঘদিন শুধু বাঙালিই নয় বিশ্বজুড়ে তিনি অত্যন্ত সমাদৃত. শেখ সাদিকে নিয়ে আজকের বিশেষ আয়োজন.

ফার্সি গদ্যের জনক মহাকবি শেখ সাদি. প্রথম দিকে তিনি কিশোরদের জন্য উপদেশমূলক গল্প ও কবিতা লিখতেন. গল্পে গল্পে তিনি শুনিয়েছেন সততার পুরস্কার কীভাবে পাওয়া যায়. কীভাবে বিনীতশীলিত হতে হয়. -অন্যায় , , তা ছাড়া মানুষ হওয়ার বয়স কিন্তু কিশোর বয়স থেকেই. এই বয়সে নিজের নৈতিক চরিত্র ঠিক রাখা দিকনির্দেশনা পাওয়া যায় শেখ সাদির রচনায়. ,

, লেখা ‘কশিদা’ (বালাগাল উলা /কাশাফাদ /হাসুনাত /ছাল্লু )— অতিশয় মহান গুণগান /রূপে যার দূরীভূত /মনোহর /পড়

শেখ সাদির পুরো নাম আবু মুহাম্মদ মোশাররফ উদ্দিন বিন মোসলেহ উদ্দিন আবদুল্লাহ সাদি সিরাজি. ‘সিরাজ’ সে দেশের রাজদরবারে সাদির বাবা চাকরি করতেন. সাদির বাবার নাম সৈয়দ আবদুল্লাহ. মায়ের নাম মাইমুরা খাতুন. কৈশরের আগেই কবির বাবা মারা যান. এ কারণে কবির ছেলেবেলা কেটেছিল অনেক কষ্টে. তার মা তাকে নিয়ে বড় কঠিন বিপদে পড়ে যান. শেষমেশ রক্ষণাবেক্ষণের ভার অর্পিত হয় তার নানার ওপর. কিন্তু নানার অবস্থাও সচ্ছল ছিল না.

, মা ভাবনায় পড়ে গিয়েছিলেন ছেলেকে কীভাবে মানুষ করবেন. এতিম সাদিকে নিয়ে তার মা কতটা কষ্টে দিনাতিপাত করেছেন তা কবি নিজেই বর্ণনা করেছেন. উঠতি যৌবনে বেপরোয়া সময়টাতে একদিন মূর্খতাবশত মায়ের সামনে চিৎকার করে উঠলে মা ব্যথিত ব্যথিত নিয়ে ঘরের কোণে

5