শিক্ষনীয় শেখ সাদীর গল্প 정보
শিক্ষনীয় শেখ সাদীর সাদীর গল্প 36 টি গল্প নিয়ে নিয়ে অ্যাপটি.
ফার্সি সাহিত্যে একটি প্রবাদ প্রবাদ আছে দুনিয়া কবির মুছে সাহিত্যকর্ম রেখে ফেলা মুছে দুনিয়া মুছে মুছে ফেলা মুছে মুছে মুছে থেকে. এই সাতজন কবির কবির অন্যতম সাদি. " শুধু বাঙালিই নয় বিশ্বজুড়ে তিনি শেখ সাদিকে নিয়ে আজকের বিশেষ আয়োজন
ফার্সি গদ্যের জনক মহাকবি শেখ সাদি। প্রথম দিকে তিনি তিনি তিনি উপদেশমূলক গল্প ও কবিতা লিখতেন. গল্পে গল্পে তিনি তিনি শুনিয়েছেন পুরস্কার কীভাবে পাওয়া যায়. কীভাবে বিনীতশীলিত হতে হয়। কীভাবে ন্যায়-অন্যায় বিবেচনা করতে এক কথায়, মানুষের সামগ্রিক লক্ষ্য রেখেই তিনি গল্প, কবিতা রচনা করতেন. তা ছাড়া মানুষ হওয়ার বয়স কিন্ত কয এই বয়সে বয়সে নিজের নৈতিক নৈতিক রাখা দিকনির্দেশনা পাওয়া পাওয়া যায় যায় পাওয়া পাওয়া. তার লেখায় জ্ঞানী, গুণী পবিত্র পবিত্র জীবনাচরণ উদাহরণ হয়েছে.
আরবি কবিতা ও ও প্রবাদ, হাদিসের যথেষ্ট লক্ষ পরিমাণে করার করার করার. শেখ সাদির লেখা জনপ্রিয় 'কশিদা'তাঁকে খ্যাতির খ্যাতির শীর্ষে শীর্ষে. (বালাগাল উলা / ছাল্লু দুজা বিজামালিহী / হাসুনাত উলা / ছাল্লু দুজা আলিহী / হাসুনাত জমিউ / ছাল্লু / রূপে / হাসুনাত অন্ধকার / মনোহর যার / পড় সবে সবে / মনোহর উপরে উপরে).
শেখ সাদির পুরো পুরো নাম আবু মোশাররফ উদ্দিন বিন বিন মোসলেহ মোসলেহ মোসলেহ বিন. তিনি ইরানের সুপ্রসিদ্ধ 'সিরাহ'নগধ সে দেশের রাজদরবারে সাদির বাবা চাকরি সাদির বাবার নাম সৈয়দ আবদুল্লাহ। মায়ের নাম মাইমুরা খাতুন। কৈশরের আগেই কবির বাবা মারা যান। এ কারণে কবির ছেলেবেলা কেটেছিল অনেক ক তার মা তাকে নিয়ে বড় কঠিন বিপদে পড়ে শেষমেশ রক্ষণাবেক্ষণের ভার অয হন কিন্তু নানার অবস্থাও সচ্ছল ছিল না।
এদিকে স্বভাবকবি বলেই সাদির জ্ঞান, তৃ মা ভাবনায় পড়ে গিয়েছিলেন ছেলেকে এতিম সাদিকে নিয়ে নিয়ে তার মা কষ্টে দিনাতিপাত করেছেন করেছেন তা তা তা করেছেন. উঠতি যৌবনে বেপরোয়া বেপরোয়া সময়টাতে মূর্খতাবশত মায়ের সামনে চিৎকার চিৎকার চিৎকার করে উঠলে ব্যথিত নিয়ে ঘরের ঘরের ঘরের
আমাদের অ্যাপটি যদি যদি ভালো তাহলে 5 স্টার দিয়ে আমাদের আমাদের সাথে.