নানান ধরণের সবজি চাষ-Vegetable

বেগুন

হালকা বেলে থেকে ভারী এটেল মাটি অর্থাৎ প্রায় সব ধরনের মাটিতেই বেগুনের চাষ করা হয়. হালকা বেলে মাটি আগাম জাতের বেগুন চাষের জন্য উপযোগী.

মিষ্টি কুমড়া

মিষ্টি কুমড়া বর্ষজীবী লতানো উদ্ভিদ. মিষ্টি কুমড়ার শিকড় যথেষ্ট বিস্তৃত. কচি মিষ্টি কুমড়া সবজি হিসেবে এবং পাকা ফল দীর্ঘদিন রেখে সবজি হিসেবে ব্যবহার করা যায়. -৬ মিষ্টি কুমড়া ডায়াবেটিস রোগ নিয়ন্ত্রনে কাজ করে.

পটল

পটল একটি প্রধান গ্রীষ্মকালীন সবজি. বাংলাদেশের সবজায়গাতেই পটলের চাষ হয় না. , , , , বর্তমানে ফরিদপুর ও খুলনা জেলায় পটল জন্মে. গ্রীষ্ম ও বর্ষাকালে যখন সবজির অভাব দেখা দেয় তখন পটল একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সবজি হিসেবে কাজ করে.

শসা

শসা বাংলাদেশের প্রধান ও জনপ্রিয় সবজি সমূহের মধ্যে অন্যতম. শসা প্রধানত সালাত ও সবজি হিসেবে খাওয়া হয়. ১০০ অংশে % , .৬ , .৬ গ্রাম , , .২ , , সি

কাঁকরোল

বাংলাদেশে কাঁকরোল একটি জনপ্রিয় সবজি. এটি গ্রীষ্মকালে চাষ করা হয়. এদের স্ত্রী পুরুষ ফুল আলাদা গাছে জন্মে. কাঁকরোল গাছ কন্দমূল উৎপন্ন করে যায় সাহায্যে মূলত বংশবিস্তার করে. কাঁকরোল বাজারে উচ্চমূল্যে বিক্রি হয়. , ,

টমেটো

সারা বিশ্বে আলুর পরই টমেটো উৎপন্ন হয়. অধিকাংশ দেশেই টমেটো অন্যতম প্রধান সবজি. , , , , , , -সি , সালাদ হিসেইরে অধিকাংশ টমেটো খাওয়া হয়.

গাজর

ভিটামিন এ সমৃদ্ধ পুষ্টিকর সবজি. , , , তরকারী ও সালাদ হিসেবে গাজর খাওয়া যায়. গাজরের হালুয়া অনেকের প্রিয় খাবার. দেশে গাজরের কোন অনুমোদিত জাত নেই. বিদেশ থেকে বিভিন্ন জাতের গাজরের বীজ আমদানি করে চাষ করা হয়. -রয়েল , ,

ক্যাপসিকাম

ক্যাপসিকাম পসিকাম বা মিষ্টি মরিচ সারা বিশ্বেই একটি জনপ্রিয় সবজি. বাংলাদেশেও এর জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে. মিষ্টি মরিচের আকার ও আকৃতি বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে. তবে সাধারণত ফল গোলাকার ও ত্বক পুরু হয়. মিষ্টি মরিচ আমাদের দেশীয় প্রচলিত সবজি না হলেও ইদানিং এর চাষ প্রসারিত হচ্ছে.

ফুলকপি

ফুলকপি শীতের এক প্রধান জনপ্রিয় সবজি হল ফুলকপি. , তবে শীতের সবজি হলেও ফুলকপি এখন গ্রীষ্মকালেও উৎপাদিত হচ্ছে.

চিচিঙ্গা

চিচিঙ্গা বাংলাদেশের সকলের নিকট প্রিয় অন্যতম প্রধান গ্রীষ্মকালীন সবজি. এর অনেক ঔষধী গুণ আছে. ১০০ ভাগ ৯৫ ভাগ , .২-৩.৭ , .৪-০.৭ , -৪০ মিঃগ্রাঃ , .৫-০.৭ -৮ সি আছে.

এই বলে দয়া 5 রিউউটি ,এবং

CATATAN PENTING:-

-Budidaya sayuran, aplikasi ini hak cipta dari situs pemerintah bd, ini bukan aplikasi pemerintah,

Sumber- Data diambil dari:-http://www.ais.gov.bd/

:- [email protected]

ধন্যবাদ.